গুণগত জাত উন্নয়ন এবং পশুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে আমিষের চাহিদা পূরণ ও আর্থিক লাভবানের বিষয়টি মাথায় রেখে দেশে প্রথমবারের মতো ভ্রূণ স্থানান্তরের মাধ্যমে ভেড়ার বাচ্চা উৎপাদন করা হয়েছে। ময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগের প্রফেসর ড. ফরিদা ইয়াসমিন বারি দীর্ঘ দু’বছর গবেষণা চালিয়ে এ সাফল্য অর্জন করেন। গবেষক ড. ফরিদা বাংলানিউজকে বলেন,‘দেশে প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি পূরণ ও দরিদ্র মানুষজনকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে একটি পন্থা বের করাই এই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য।’ বিএস ও ইউএসডিএ’র আর্থিক সহযোগিতায় তিন বছর মেয়াদি ‘স্পিড আপ অব জেনেটিক ইম্প্রুভমেন্ট অব ইনডিজিনিয়াস শিপ থ্রো মাল্টিপল অবোলেশন অ্যান্ড এমব্রো ট্রান্সফার (এমওইটি) টেকনিক’ শীর্ষক একটি গবেষণা প্রকল্প পরিচালনা করছেন ড.ফরিদা ইয়াসমিন। ভ্রূণ স্থানান্তরের প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে প্রফেসর ড. ফরিদা ইয়াসমিন জানান, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উন্নত জাতের ভেড়ার ওপর স্টাডি করে সেখান থেকে ভ্রূণ সংগ্রহ করে গ্রহণকারী ভেড়ির গর্ভে স্থানান্তর করা হয়। গর্ভকালীন সময় পার হওয়ার পর গত ১৭ জুন এসব দেশীয় ভেড়ি বাচ্চা প্রসব করে। সুত্র
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।