প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠেছে জামাত-শিবির । যুদ্ধঅপরাধীর বিচার বানচালের জন্য এখন তারা বোমাহামলা এবং জঙ্গি তৎপরতা বৃদ্ধির জন্য নানা প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে । এরই ফলশ্রুতিতে ইসলামি ব্যাংক এবং সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংক এর উপর সরাসরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আরোপ করেছে অভিজগনামা ।
প্রতিবেদনের প্রথম অংশে বলা হয় ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠীকে সহায়তা করে আসছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে পেশ করা একটি প্রতিবেদনে। সিনেটের পার্মানেন্ট সাব-কমিটি অন ইনভেস্টিগেশনসের একটি প্রতিবেদনে আজ মঙ্গলবার বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংক ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বজুড়ে জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে পরোক্ষভাবে জড়িয়ে আছে।
প্রতিবেদনের আরেক অংশে বলা হয়, ‘আল রাজি ব্যাংকের সঙ্গে কাজ করে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। এই ব্যাংকটি অর্থ পাচারের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ একটি দেশে কাজ করে। ইসলামী ব্যাংক এমন একজন ব্যক্তিকে হিসাব খোলার অনুমতি দিয়েছিল, যিনি বোমা হামলার মতো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। অর্থ পাচারবিরোধী নীতি ভঙ্গ করে জঙ্গিদের সহায়তা করার দায়ে ব্যাংকটিকে এর আগে তিনবার জরিমানা দিতে হয়েছিল। ’
এটি মুলত একটি বৃহৎ ষড়যন্ত্রেরই একটি অংশ ।
বিশাল অঙ্কের ডলার এর অনুদান বাংলাদেশে পাঠানও হয় । কিন্তু কেন ?
এই যে রাজাকারদের গায়ের দামি পাঞ্জাবি কিংবা ফকির হইল লক্ষপতি অথবা রিকশাওয়ালা চালায় পাজেরো এই সবই হয় ওই ডলারে । কিন্তু চিন্তার বিষয় হল এখন কিন্তু তারা আর এই অর্থ তাদের উন্নয়ন কাজ বা পার্টির কাজে ব্যাবহার করছে না বরং এখন সেটা ব্যাবহার করা হচ্ছে বাংলাদেশ কে ধংশ করার জন্য আরেকটি আমেরিকার মত ৯/১১ এর সৃষ্টি করার মাধ্যমে ।
কিন্তু এই ব্যারথ সরকার যেমন পদ্মা সেতুর দুর্নীতি বের করতে পারেনি তেমনি এই দেশদ্রোহী চক্রান্তেরও কিছু কুল কিনারা করতে পারবেন বলে আমার মনে হয় না । তবে কোন দিন এই দেশ যদি ওই পাকিস্তান কিংবা আফগানিস্তান হয়ে যায় তাহলে এর দায় নিতে হবে এই সরকারগুলুকেই ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।