টাকার রোজগার না করতে হলে জীবনটা বেশ আশ্বিনের মিষ্টি রোদের সকালেরই মতো ধানী লাল ঘাসের মাঠে শিশির মাড়িয়ে আলতো সুখের পা ফেলে ফেলে হেঁটে বেড়িয়ে কাটিয়ে দিতাম....নদী থেকে নদীতে....মাঠ থেকে মাঠে....সকাল থেকে সন্ধ্যে :] ঢাকাইয়া জিজ্ঞেস করলো: কি দোস্ত কেমুন আছো?
কোলকাতাইয়া: আর দাদা বোলো না । আছি বেশ।
দু’আঙুলে কোলকাতাকে নাচাচ্ছি।
ঢাকাইয়া: কউ কি দোস্ত! খাড়াও তোমার
এউগা পরীক্ষা লই। পাশ করলে বুঝমু কেমুন তুমি শেঠ!
কোলকাতাইয়া: ঠিক আছে, হয়ে যাক।
বলো কি করতে হবে ?
ঢাকাইয়া দোস্ত: ওই যে দেখবার লাগছো কাউয়্যাঠুটির গাছ,
এউগা কাউয়ার বাসা ভি দেহা যাইতাছে।
ওইহানে এউগা কাউয়া বয়া রইছে, ওর পেটের
নিচে আন্ডা ভি আছে।
এউগা আন্ডা গাছে উইঠা লয়া আইবা মাগার কাউয়া উড়বো না,
পারবা ?
কোলকাতাইয়া তর তর করে গাছে উঠে গেলো এবং কাকের
পেটের তলা থেকে কাকের ডিমও নিয়ে এলো অথচ কাক টেরও
পেলো না
নেমে তৃপ্তির স্বরে সে বললো: এই নাও বন্ধু, কাকের পেটের
তলা থেকে ডিম নিয়ে এলুম অথচ কাক ঠিকই বসে আছে!
ঢাকাইয়া: হ, তুমি কোলকাতারে দুই আঙুলে ঘুরাও ঠিকই।
গাছে উইঠা কাউয়া না উড়ায়া কাউয়ার পেটের
তলা থেইকা আন্ডা ভি লিয়া আইছো ঠিকই।
মাগর উঠোনের টাইমে যে দুই আঙুলে তোর
ধুতি আমি খুইলা রাইখা দিছি দাদা, তুমি হালায় টেরই
পাইলা না।
নিচে চায়া দেহো পুরা কোলকাতা দেহা যাইবার লাগছে ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।