জানি না কবে কোথায় , কিভাবে তোমাকে আবার দেখব। তবে তোমাকে হারানাটাই আমার অনেক বড় একটা বাজে অনুভুতি । ভাল থেকো বিবেকা। ভাল থেকো বিবেক। ভাল থেকো আমার কবিতাগুলো বাবা এনজিওতে চাকরি করেন ।
একচোট বিতর্ক হল । শেষমেষ বললেন, আমরা সাধারণ মানুষ কি করতে পারি ? এইরকম আরো অনেকেই ভাবেন। শুধু ভাবেন ই না, চারপাশে ঘটে যাওয়া সার্কাসের জোকারদের ঘটনা চুপ করে শুনে যান । কিন্তু আর কতদিন ?
এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক, বিশ্বব্যাংক, দুইটাই, প্রকাশ্যে আমেরিকান স্বার্থর দালালি করে । যে দেশেই আস্তানা গেড়েছে , সে দেশের সর্বনাশ ছাড়া কিছু হয় নি ।
যারা মনে করেন ঋণ দিয়ে একটি ছোট তৃতীয় বিশ্বের দেশকে উন্নয়নের চূড়ায় বসানো যায় তারা মঙ্গলগ্রহে খালি গায়ে দাড়িয়ে গরুর দুধের চা খাচ্ছেন । ঋণ জর্জর করে দেয়া একটি দেশের ক্ষমতার লাগাম টানা যায় সহজেই । সেই সময় দেশটাকে কিছু খয়রাতি দিয়ে চেপে বসা যায় ধর্মপিতার চেয়ারে । এবং যেই মাথা তুলে দাড়ানোর চেষ্টা করুক না কেন তাকে খতম করে ছোট্ট একটি দেশকে আমেরিকার তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করা যায় । খুব সহজ হিসাব ।
ভেনিজুয়েলা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি তিন গুন করার আগে বিশ্বব্যাংক কে পাছায় লাথি দিয়ে বের করে দিয়েছিল । নতুন ভিয়েতনামে ঢুকতে পারেনি এই অক্টোপাস । কিউবার আসেপাশে ঘেষতে পারে না । বলা বাহুল্য কিউবা একটি খুবই ছোট্ট দেশ । সুতরাং এরা যদি দুরনীতির উছিলায় বের হয়ে যায় তাহলে আমাদের ই মঙ্গল।
এ নিয়ে মরা কান্নার কিছু দেখি না । বরং ওদের সাথে সম্পর্ক চিরদিনের জন্য চুকিয়ে ফেলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ । যদিও ভিক্ষাপেশায় নিয়োজিত রাষ্ট্রপ্রধান ও রাজনৈতিকগণ সে কাজ কখনই করবে না । জনসাধারণের তো কথা একটাই , আমার কি যায় আসে ? সার্কাস
বরং বিদেশী অর্থ সাহায্য যদি নিতেই হয় তো, চীন, রাশিয়া, কোরিয়া আর জাপান থেকে নেওয়া যেতে পারে । এতে করে , আঞ্চলিক শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি আমেরিকা সহ আরসব ক্ষমতালোভী বড় শক্তিগুলোকে বুড়ো আঙুল দেখানো যায় ।
বিনা পয়সার সার্কাস দেখার পর , আবার সোনার বাংলা দেখার ইচ্ছার মানে হল ঐ ০০০০ মঙ্গলগ্রহে খালিগায়ে দাড়িয়ে এককাপ কড়া লিকারের দুধ চা খাওয়া । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।