দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণের ভিত্তিতে পদ্মাসেতুর ঋণ চুক্তি বাতিল করেছে বিশ্বব্যাঙ্ক। তবে বিশ্বব্যাঙ্ক বারবার তাদের তথ্য সমৃদ্ধ অভিযোগ বাংলাদেশের সরকারের কাছে দেয়ার পরও সাবেক যোগাযোগমন্ত্রীর গায়ে পানি পড়তে দেননি সরকারের বিভিন্ন মহল এমনকি প্রধানমন্ত্রী নিজেও। আর মন্ত্রী আবুল হোসেন তো অভিযোগ ভিত্তিহীন বা মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। দুদক নামক প্রতিষ্ঠানটি আবুলকে ক্লিনচিট সার্টিফিকেট দিলেন। তারপর বিশ্বব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে নানা কথা। তারা ভুল এবং মিথ্যা তথ্য দিয়েছে এসব কত কি ? কিন্তু এখন কি হবে ! সরকারের যে প্রতিশ্রুতি ছিল পদ্শা সেতু হবে। তাহলে কি সে গুড়ে বালি। আর দুর্নীতি এখন তারা প্রমাণ করে দিয়েছে- এখন সরকার কি বলবে- এতে কি সরকারের লজ্জা হবে না - দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে কি ? আমাদের আর জাতি হিসেবে অস্তিত্ব রইলো না সম্মান রইলো না কারো কাছে । এ দু:খ কোথায় রাখবো ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।