আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির আশপাশের ভূমি অবনমন এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন অবশিষ্ট ক্ষতিপূরণ না পাওয়ায় ৫ দিনের অবস্থান ধর্মঘট শেষে কর্মসূচি বাড়িয়ে আজ থেকে আরও ৫ দিনের অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেছে। দুপুরে জীবন ও সম্পদ রক্ষা কমিটির ব্যানারে লাঠি মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ক্ষতিগ্রস্তরা। কর্মসূচি চলাকালে বড়পুকুরিয়া বাজারের দোকানপাট বন্ধ ছিল।
জানা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত লোকজনের ক্ষতিপূরণে সরকার দেয় ১ কোটি টাকার মধ্যে ১১০ কোটি টাকা বিতরণ করা সম্ভব হলেও বিগত ১৪ মাসে আরও ৮০ কোটি টাকার বরাদ্দ নানা কারণে ঝুলে যায়। এতে অবশিষ্ট ক্ষতিগ্রস্তরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। ক্ষতিগ্রস্তদের বিশাল একটি বিক্ষোভ মিছিল ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামগুলো প্রদক্ষিণ শেষে খনির প্রধান ফটকের সামনে গোল চত্বরে সমাবেশ করে।
সংগঠনের নেতা ইব্রাহীম খলিল তার বক্তৃতায় বলেন, জরিপকৃত ৩১৮ জন ভূমিহীনের মধ্যে এ যাবত মাত্র ১৫৬ জনকে ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়েছে। বাকি ভূমিহীনরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে হতাশ হয়ে পড়েছে।
এছাড়াও অবকাঠামো অনেক টাকা ক্ষতিগ্রস্তদের দেয়া হয়নি। তিনি আরও বলেন, ২৮ জুনের মধ্যে অন্য সব দাবি পূরণসহ ক্ষতিপূরণ দেয়া না হলে আমরণ অনশনে যাবেন। বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন, হায়দার আলী ও নুর হোসেন প্রমুখ। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।