কারো ধার ধারার সময় নাই। নিজেই নিজের মনের মালিক। বেশকিছুদিন ধরে সামু তে এবং গণমাধ্যম গুলো তে রোহিঙ্গা পরিস্থিথি নিয়ে যেসব লেখালেখি হচ্ছে তার বেশি ভাগ লেখক ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী না। অনেকেই অন্ধকারে ঢিল মারছেন। রোহিঙ্গা সমস্যা যে কত বড় সমস্যা তা কক্সসবাজার বাসী ছাড়া কেও বুঝবে না।
আমরা যারা কক্সসবাজার এর বাসিন্দা তারা এই সমস্যা গুলো প্রত্যক্ষও ভাবে অনুভব করেছি অবং করতেসি।
সমস্যা গুলো অনেকটা নিম্মরুপঃ-
২০ বছরের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা
1.ককসবাজারের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক জীবনে রোহিঙ্গাদের বৈরী প্রভাব।
2.স্তানীয় শ্রম বাজারে ধস যেমন বাঙ্গালি শ্রমিকরা যে কাজ 150 টাকা দিয়ে করে রোহিঙ্গার 50 টাকা দিয়ে করে দেয়।
3.যেখানে সেখানে তাবু তৈরি করে রোহিঙ্গারা স্থানীয় প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট করে যেমন পাহাড় দখল।
4.ককসবাজারের সকল প্রকার অপরাধের সাথে রোহিঙ্গারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত যেমন চুরি, ডাকাতি , পর্যটকদের ছিনতাই, ইত্যাদি।
5.রোহিঙগারা মাদক যেমন ইয়াবা পাচারে বিশ্বস্ত মাধ্যম।
6. স্তানীয় বেশ্যাবৃওিতে রোহিঙ্গারা পথ প্রদর্শক।
7.ককসবাজারের অধিকাংশ রোহিঙগা বাংলাদেশী ভোটার।
8.অধিকাংশ রোহিঙ্গা শরনার্থী শিবিরের বাইরে বসবাস করে । এবং স্তানীয় জনজীবনকে বিপর্যস্ত করে।
9.স্তানীয় জীব বৈচিএ্যতা নষ্ট করে।
10.মৌলবাদী কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত।
*** ককসবাজারে গিয়ে নিজেই একবার খোজ খবর নিন.
মায়ানমারের জাতিগত দাঙ্গার প্রতি তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং দ্রুত সমাধান আশা করছি. দাসত্বের প্রতিক জাতিসঙ্ঘের পশ্চাতদেশে লাথি মারি ....ওরা নিজেরা সংঙ্ঘাতময় এলাকা থেকে আগে পালাবে পরে বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাবে শরনার্থীদের আশ্রয় দেবার জন্য কিন্তু এত বছর আগে আশ্রয় নেয়া বর্তমান শরনার্থীদের ব্যাপারে কোন সমাধান দিবে না ......হালা এটা কি মামার বাড়ি নাকি. আর বাঙ্গালি মুসলিম ব্রাদার হুড়ের অনুসারীরা সারা জীবন রোহিঙ্গা বলে মানুষকে গালি গালাজ করে আর এখন ভাই ভাই টান উতলায় পড়তেছে. আমিও চাই রোহিঙ্গা শরনার্থীদের মানবিক আশ্রয় দেয়া হোক তবে তা হবে বর্তমান ও আসন্ন শরনার্থীদের নিজ দেশে ব্যাক করার কঠোর শর্ত পালন করে. তবে এটা ঠিক যে রোহিঙ্গাদের অত্যাচার কোন লেভেলে গেছে তা ককসবাজারবাসী ছাড়া কেউ বুঝবে না.......
***কিছু ধারনা আমার এক বন্ধুর কাছে সংগৃহীত।
গায়েব হওয়ার কারনে রিপুস্ট। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।