সময়ের সাথে আছি মায়ানমারের রোহিঙ্গা সমস্যা ও সোনার বাংলার করনীয়ঃ ঠিক কি যে সমাধান হওয়া উচিত তা বলা মুশকিল, মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার ক্ষেত্রে মানবতা রক্ষা করলে দেশের সমস্যা, আবার আন্তর্জাতিকভাবে শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার বিধান আছে. এক্ষেত্রে আগে দেশ বড়, দেশের জনসংখ্যার দিকে তাকালে, সরকারের অবস্থান ঠিক আছে, আবার UNHCR যদি লিখিত কোন প্রতিবিধান দেয়, তখন তা আবার ভাবতে হবে। অবশ্য বাস্তুহারা মানুষগুলোর দিকে তাকালে আমাদের মায়া হয়, চোখে জল আসে, ভারত কিনা মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের এরকম আশ্রয় দিয়েছিল। যাহোক, বিজিবি (সাবেক বিডিআর) কিন্তু অনেক কষ্ট করছে (মানবতার দৃষ্টান্ত দেখাচ্ছে বটে-খাবার দিয়ে, অর্থ দিয়ে, যদিও দেশের স্বার্থ তাদের ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে, মন্দের ভাল বটে। অপরদিকে, মায়ানমারের সেনা-সরকারের দ্বায়িত্ব-কর্তব্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, মুসলিম অধ্যুষিত রাখাইন উপজাতিতে রোহিঙ্গা-রাখাইন দ্বন্দ্ব অনেকদিন ধরে চলছে, বার্মা সরকার এ ব্যাপারে কোন ভ্রুক্ষেপ করছে না বরং তারা আমাদের দেশে রোহিঙ্গা পুশ-অন করে আমদের চাপ দিচ্ছে, তা ঠিকে আমাদের অপর বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে। টেকনাফের শাহপরী দ্বীপ আগে থেকেই রোহিঙ্গাদের অভয়াশ্রম, উপরন্তু আরো রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ আমাদের বৃহৎ জনসংখ্যার ওপর চাপ বাড়াচ্ছে। এটা একরকম আমাদের সাথে রোহিঙ্গা নিয়ে ছেলেখেলা করা আর কি। যা হোক এটার একটা স্থায়ী ও সুষ্ঠু সমাধান হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে জাতিসংঘ ও মায়ানমারের কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে, এই সমাধান প্রক্রিয়া যাতে দ্রুততর হয়, সেক্ষেত্রে আমাদের সরকারকে কিছুটা ভুমিকা পালন করতে হবে, সেজন্য UNHCR এর সাথে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়কে আলোচনা ও সমাধাঙ্কল্পে ব্যাপক ভূমিকা পালন করতে হবে। প্রতিবেদনে, মোঃ ইমরান হোসেন মোল্লা সুত্র: http://www.facebook.com/groups/imbat1/
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।