যুদ্ধের বাজারে ভালোবাসার বিকিকিনি হলে আর কাঁদবোনা। কংক্রিটের এই শহরে হৃদয়হীন মানুষের ভীড়ে আমিও হারিয়ে যাবো...
এক ঝড়ের রাতে শহরের ছোট্ট হোটেলটাতে এসে ওঠে লোকটা। নাম গ্রিফিন। পেশায় সে বিজ্ঞানী। লম্বা হাতার ভারী কোট পড়ে থাকে সবসময়।
রাতেবেলায়ও মোটা গগলসের আড়ালে চোখ ঢাকা থাকে তার। শরীরের উন্মুক্ত অংশগুলো ব্যন্ডেজে মোড়ানো। মোটেও বন্ধুসুলভ নয় সে। হোটেলে দরজা জানালা বন্ধ করে বসে থাকে সারাদিন আর ক্যমিকেলের শিশি আর যন্ত্রপাতি নিয়ে খুটখাট করে। গভীর রাতে সুনসান রাস্তায় একাকী ঘুরে বেড়ায়।
কারোও সাথে মেশে না। কিন্তু কেন? কেন সে সারা দিনরাত মোটা গগলস পড়ে থাকে? কেনইবা হোটেলের অন্যান্য বোর্ডাররা ধীরে ধীরে তাকে সন্দেহ করতে শুরু করে?
দি ইনভিজিবল ম্যান একজন বিজ্ঞানীর গল্প। যে কিনা অদৃশ্য হওয়ার রহস্য আবিস্কার করে ফেলে। আর নিজের উপর সে প্রক্রিয়া প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে অদৃশ্য হয়ে যায়।
এইচ. জি. ওয়েলস এর লেখা এই অসামান্য সায়েন্স ফিকশনটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৯৭ সালে।
প্রকাশের সাথে সাথে এটি বিপুলভাবে পাঠক নন্দিত হয়। এটিও বিশ্ব সাহিত্যের একটি সেরা সম্পদ।
যারা পড়েছেন তো পড়েছেন। আর যারা পড়েন নি তাদের বলছি যত দ্রুত সম্ভব সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন। বিশ্বের একটা সেরা গ্রন্থ পড়া হবে তাহলে।
এর বেশি কিছুই বলার নেই।
বইটির ইংরেজি লিংক
এখানে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।