“আমি ভোট দিয়ে তোমাদের পার্লামেন্টে পাঠিয়েছি, তোমাকে দেশের সবচেয়ে অভিজাত এলাকায় প্রাসাদের মত বাড়িতে থাকার অধিকার দিয়েছি, তোমাকে ১৬ কোটি মানুষের নেতা হিসাবে মেনেছি।
এখন তুমি আমাকে রূপকথার গল্পের বাজেট দিলে তো আমি মেনে নিব না। আমাকে কী তোমার এত বোকা মনে হয়? আমি কিন্তু এত বোকা না। ”
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে নিজের বাজেট ভাবনার কথা এভাবেই তুলে ধরেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাকসুদা আজিজ।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, “আসছে বাজেটের বাজেট ঘাটতি ৫০ হাজার কোটি টাকা।
বাজেটের এতো বড় ঘাটতি এক প্রকার দুর্নীতি। বাজেটের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবসম্মত হতে হবে। আসন্ন বাজেটে বিদেশি পণ্য আমদানীতে নিরুৎসাহিত করতে হবে। ”
আসছে অর্থবছরের বাজেটে কেমন বাজেট চান, কোন খাতে কতো বরাদ্দ চান, এসব বিষয় নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্তরের তরুণরা কথা বলেন বাংলানিউজে সঙ্গে।
তরুণরা মূলত কার্যকর বাজেট চান।
যেন অর্থবছর শেষে বাজেটের শতভাগ বাস্তবায়ন হয়। দেশের মানুষের করের টাকার যথাযথ ব্যবহার চান তারা। তারা চান বাজেট যেন কিছু স্বার্থান্যেসী মানুষের কথা চিন্তা করে করা না হয়। বাজেট থেকে যেন দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সমানভাবে সুবিধাভোগী হয়।
তারা শিক্ষা খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ রাখার দাবি জানিয়েছেন।
দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনায় ভর্তুকি দেয়ার কথা বলেছেন। যেন ভর্তুকির টাকায় সত্যিকার অর্থে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।
শিল্পবর্জ্য শোধনাগার স্থাপন করা প্রয়োজন
তরুণ পরিবেশ গবেষক খালিদ মো. বাহাউদ্দীন বাংলানিউজকে বলেন, বাংলাদেশে শিল্প উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি হার প্রায় শতকরা ৭ ভাগ। যা দিনে দিনে বেড়েই চলছে। দেশের উন্নয়নের জন্য শিল্পায়ন অতি গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু এ শিল্পায়নের সাথে সাথে শিল্পবর্জ্যও দিন দিন বেড়েই চলছে। যা আমাদের পরিবেশ ও প্রতিবেশের জন্য হুমকির কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। যার বিরুপ প্রভাব বিভিন্ন নদী ও জলাশয়ে সহজেই দৃশ্যমান হচ্ছে। শিল্পায়ন যেমন অনিবার্য, পরিবেশ রক্ষাও অতি জরুরি। এক্ষেত্রে শিল্পবর্জ্য শোধনাগার স্থাপন করা প্রয়োজন।
শুধু শিল্প মালিকদেরই নয়, সরকারেরও উচিত এজন্য এগিয়ে আসা।
তিনি আরো বলেন, আমি মনে করি, শিল্পবর্জ্য শোধনাগার স্থাপন এবং সহায়তার ক্ষেত্রে সরকারের উচিত বাজেটে সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখা। সেটা হতে পারে শোধনাগার জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তার ওপর ভ্যাট/টাক্স হ্রাস করা ও ভর্তুকি দেওয়া এবং সম্মিলিত শোধনাগার স্থাপনে সহায়তা করা।
খালিদ বলেন, এ প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে তরুণদের দক্ষ জনশক্তি হিসাবে গড়ে তুলতে হবে এবং যারা পরিবেশ বিষয়ে পড়াশুনা করেছেন তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। এতে করে সার্বিক টেকসই উন্নয়ন সাধিত হবে।
শিক্ষাখাতে বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি করতে হবে
জার্মানীর Ruhr Universität Bochum বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও গবেষণা সহকারী শরীফ মুর্তুযা বাংলানিউজকে বলেন, শিক্ষাখাতে বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি করতে হবে। গত বছর মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২.৪% বরাদ্দ ছিল শিক্ষা খাতে। এটাকে ৬%-এ বৃদ্ধি করতে হবে। পৃথিবীতে এমন কম দেশই আছে যেখানে শিক্ষাতে এতো কম বরাদ্দ দেয়া হয়। বরাদ্দ বৃদ্ধির এই টাকার একটা বড় অংশ কৃষি ভিত্তিক গবেষণায় ব্যবহার করতে হবে।
এছাড়া বাজেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে বিদ্যুৎ খাতে, তৃতীয় গুরুত্ব দিতে হবে প্রযুক্তিনির্ভর খাতে।
এদেশে বাজেটের পর প্রায় সব জিনিসের দাম বেড়ে যায়
শাবিপ্রবি অর্থনীতি বিভাগের শেষবর্ষের শিক্ষার্থী সাঈদা জাহান বলেন, প্রতিবছর বাজেট ঘোষণার পূর্বে মানুষ ভয়ে ভয়ে থাকে কি কি জিনিসের দাম বাড়ল দেখার জন্য। কারণ আমাদের দেশে বাজেট পরবর্তী সময় প্রায় সব জিনিসের দাম বেড়ে যায়। এর কারণ খুঁজে বের করে, এই সমস্যার সমাধান করতে হবে।
তিনি বলেন, আমার কাছে মনে হয় অর্থনীতি চাপের মধ্যে আছে।
কারণ উচ্চ মূল্যস্ফীতি, সরকারের অস্বাভাবিক ঋণ বৃদ্ধি, নিয়মিত টাকার মূল্যে অবনমিত হচ্ছে। আগামী বাজেটে এসব সমস্য সমাধানে যথাযথ নির্দেশনা থাকতে হবে।
তিনি আরো বলেন, সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে। এতে বিনিয়োগকারীদের জন্য ব্যাংকঋণ নেয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। ব্যাংক ঋণের সুদের হারও বেড়ে যাচ্ছে।
এই অবস্থা থেকে সরকারকে বের হয়ে আসতে হবে।
ভর্তুকি দেয়ার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেয়া উচিত উল্লেখ্ করে সাঈদা জাহান বরেন, ঢালাওভাবে ভর্তুকি দেয়া ঠিক হবে না। ভর্তুকি দেয়ার অর্থ যাতে সত্যিকার অর্থে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। সামাজিক নিরাপত্তার জন্য ভর্তুকি বাড়াতে হবে। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে এজন্য যেন মানুষের কাজের প্রতি অনীহা বৃদ্ধি না পায়।
মূল্যস্ফীতি বাড়ার সাথে সাথে করমুক্ত আয়ের সীমা বৃদ্ধি করতে হবে।
কর ব্যবস্থা পুনঃবিন্যাস করার কথা উল্লেখ করে সাঈদা বলেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ভূমির ওপর করারোপ করে তাদের যথেষ্ট রাজস্ব আয় বাড়িয়েছে। এক্ষেত্রে আমরা ভারতকে অনুসরণ করতে পারি।
সবার বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হবে
বাজেটে সবার বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে তরুণ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার নাহিদ সারুয়ার তালুকদার বলেন, সরকারি হাসপাতাল ও প্রাইভেট হাসপাতালের মধ্যে পার্থক্য কমিয়ে আনতে হবে। দেখা যায়, প্রাইভেট হাসপাতালে গেলে ওইখানকার পরিবেশ, সবার হাসি খুশি ব্যাবহার দেখলেই মনটা ভালো হয়ে যায়।
অন্যদিকে, সরকারি হাসপাতালে গেলে দুর্গন্ধে নাক বন্ধ করে রাকতে হয়। আবার সরকারি হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার-নার্সরাও খুব ভাল ব্যবহার করেন না। নানাভাবে হয়রানির শিকার হতে হয়। হাসপাতালে সবরকম প্যাথলজির ব্যবস্থা থাকার পরও কর্তৃপক্ষ বলে বাইরে থেকে টেস্ট করিয়ে আনতে। এসব অনিয়ম বন্ধ করে সবার চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
মফস্বলের ডাক্তারদের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে হবে
মফস্বলের ডাক্তারদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করার দাবি জানিয়ে ইব্রাহীম মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস শেষবর্ষের শিক্ষার্থী শামসুন নাহার শুচী বলেন, মফস্বলের ডাক্তারদের ভাল সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে। তাহলে তারা ঢাকার বাইরে থাকতে আগ্রহী হবে। ঢাকার বাইরে তাদের জন্য ভাল আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। একই সাথে রোগ নির্ণয়ের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখতে হবে। এছাড়া তিনি ঢাকার বিকেন্দ্রীকরণসহ পর্যটন ও শিক্ষাখাতে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি জানান।
গত বাজেটের অনেক টাকা অব্যবহৃত থেকে গেছে
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলনে, গত অর্থ বছরের বাজেটে আমরা দেখেছি অনেক টাকা অব্যবহৃত থেকে গেছে। যা আমাদের মতো গরীব দেশের ক্ষেত্রে কোনোভাবেই কাম্য নয়। যেখানে আমাদের ব্যাংকঋণ নিয়ে দেশের ব্যয় নির্বাহ করতে হয় সেখানে বছর শেষে অব্যহৃত টাকা থেকে যাওয়া সত্যিকার অর্থে খুব দুঃখজনক।
কৃষি খাতে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে
লন্ডন প্রবাসী তরুণ ব্যারিস্টার সাদ হুসেইন বলেন, সরকারকে কৃষিখাতে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। যেন কৃষকরা উৎপাদিত পণ্যের সঠিক মূল্য পায়।
হাওড় অঞ্চলের দিকেও গুরুত্ব দিতে হবে। হাওড় অঞ্চলের বাঁধ নির্মাণ, মৎস্য সম্পদ রক্ষা এবং সৌর বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ থাকতে হবে।
আইসিটিকে গুরুত্ব দিতে হবে
তরুণ সাংবাদিক সাব্বির আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিতে শিক্ষা সবচেয়ে বেশি দরকারি। আর শিক্ষার সঙ্গে বিশেষভাবে জড়িত আইসিটি। তাই এ দিকটিকে গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে।
তিনি বলেন, গ্লোবাল আইটি আউটসোর্সিংয়ে ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ বিশেষ জায়গা দখল করে নিয়েছে। আসছে বাজেটে এ খাতে উন্নয়নে বরাদ্দ করতে দিতে হবে।
তিনি আরো বলেন, প্রযু্ক্তি পণ্যের দাম কমানো প্রয়োজন। কম্পিউটার, ইন্টারনেট, মোবাইল ফোনসেটসহ সব ধরণের প্রযুক্তিপণ্য নাগালের মধ্যে নিয়ে আসা দরকার।
প্রবৃদ্ধির লক্ষমাত্রা অর্জিত হয়নি
শাবিপ্রবি শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা সাজিদুল ইসলাম সবুজ বলেন, গত বছরের বাজেটের প্রবৃদ্ধির লক্ষমাত্র অর্জিত হয়নি।
এ বছর যেন বাজেটের প্রবৃদ্ধির লক্ষ মাত্রা অর্জিত হয়। এজন্য বিনিয়োগ বান্ধব বাজেট প্রণয়ন করতে হবে। বিনিয়োগ, ব্যাংক ঋণের ওপর সুদের হার কমানো, বিনিয়োগ অবকাঠামো উন্নয়ন, বিনিয়োগের নিশ্চয়তা ও বিদেশি বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের জন্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে।
কৃষকদের সমস্যা সমাধানে নির্দেশনা থাকতে হবে
নর্দান ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ইমদাদুল হক বলেন, আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ কৃষিজীবী। যারা কৃষিজীবী তাদের কৃষি কাজ ছাড়া বিকল্প কোন কাজও নেই।
তারা প্রতিবছর ধান, পাটসহ আমাদের খাদ্যের সব রকম চাহিদার যোগান দেয়। কিন্তু বাস্তবে তারা নানাভাবে বঞ্চিত হয়। উৎপাদিত পণ্যের ওপর ন্যায্যমূল্য পায় না। সরকার ঘোষিত নির্ধারিত মূল্যও পায় না তারা। তাই আসছে বাজেটে কৃষকদের এসব সমস্যা সমাধানে যথেষ্ট নির্দেশনা থাকতে হবে।
কর অবকাশ দিতে হবে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সাইদুর রহমান বলেন, শিক্ষাখাতে বেশি বরাদ্দ দিতে হবে। ক্ষুদ্র শিল্প কারখানা ও কুটির শিল্পের থেকে সব রকম কর অবকাশ দিতে হবে। তাহলে দেশের অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। একই সাথে পণ্য রফতানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
ঋণনির্ভর না করে স্বনির্ভর বাজেট করুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী হায়দার আলম ঋণ নির্ভর বাজেট না করে স্বনির্ভর বাজেট করার দাবি জানিয়ে বাংলানিউজকে বলেন, বাজেটের মাধ্যমে সম্পদের সুষম বন্টন নিশ্চিত করতে হবে।
অর্থাৎ আসন্ন বাজেটে যেন সবাই সমান সুবিধাভোগী হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র জাহিদ শরীফ বলেন, উচ্চ বিলাসী নয়, বাস্তবমুখী বাজেট চাই। একই সাথে বাজেটের ঘাটতি কমানোর দাবি করেন তিনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী রেজউল করিম বলেন, বাজেটে শিশুশ্রম বন্ধ ও স্কুল থেকে ঝড়ে পড়া শিশুদের জন্য আলাদা বরাদ্দের দাবি জানান।
চাঁদপুর সরকারি কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী কামরুন নাহার তিথি দেশের সাতটি বিভাগের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য আসন্ন বাজেটে বরাদ্দ রাখার দাবি জানান।
তাহলে দেশের সবচেয়ে বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সেশন জটের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে।
ঢাবি শিক্ষার্থী মামুনুর রশীদ বলেন, কিছুদিন আগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য যে দাবি জানিয়েছে, আসন্ন বাজেটে তাদের সে সব দাবি মেনে নেয়া উচিৎ। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, যারা জাতি গড়ার কারিগর তাদের কষ্টে রেখে কখনো জাতি উন্নতি করতে পারে না।
ঢাবি ইতিহাস বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোস্তফা কামাল বাংলানিউজকে বলেন, বাজেট যাই হোক বছর শেষে তার শতভাগ বাস্তবায়ন দেখতে চাই। এজন্য পুরো প্রশাসনকে আরো কার্যকর ও দুর্নীতি মুক্ত রাখার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।
শাবিপ্রবি শিক্ষার্থী আশরাফুজ্জামান নাদিম বাংলানিউজকে বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। এছাড়া চা শ্রমিক, হাওড় অঞ্চলের মানুষের বিশেষ সুবিধা দিতে হবে। ref--তাহজিব হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।