আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও নীলক্ষেতের পাশে নীলক্ষেত হাই স্কুলে ক্লাসে শিক্ষার্থীদের কাছে মোবাইলে পর্নোভিডিও পাওয়া গেছে। জানা গেছে, এ সপ্তাহের প্রথমদিকে ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষক আর শিক্ষার্থীরা নীচের দিকে তাকিয়ে আছেন। বিষয়টি শিক্ষকের নজরে এলে তিনি এগিয়ে যান শিক্ষার্থীদের কাছে।
গিয়ে দেখেন তারা মোবাইলে পর্নোভিডিও দেখছে। তারা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। বিষয়টি জানানো হয় অধ্যক্ষকে। কৌশলে অনেকের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়। ৫৬ জন শিক্ষার্থীর মোবাইলে পাওয়া যায় পর্নোভিডিও।
একই ঘটনা ঘটেছে নীলক্ষেত হাইস্কুলে। সেখানে ৭০ জন শিক্ষার্থীর মোবাইলে পর্ণোভিডিও পাওয়া যায়। [[পর্ণোভিডিও পাওয়াদের মধ্যে বেশিরভাগই মেয়ে]] ওইসব শিক্ষার্থীর মোবাইল আটক করেছে কর্তৃপক্ষ। আর এ ঘটনায় কর্তৃপক্ষ ২৪ জন শিক্ষার্থীকে প্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। আবার কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, একজন শিক্ষার্থী বহিষ্কারের করা হয়েছে।
ভিসি অধ্যাপক ড.আআমস আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘‘কি হয়েছে আমি জানি না। প্রিন্সিপালের সঙ্গে কথা বলি। ” আর সাংবাদিকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা সঠিক হয়নি বলে মন্তব্য করেন তিনি।
পর্ণো ছবির বিক্রেতা হিসেবে নিজেদের জড়িয়ে ফেলছে শিশুরা। বড় একটি চক্র শিশুদের এ কাজে ব্যবহার করছে।
এ চক্রটি পুলিশের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থনে বাধাহীন ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে পর্নো ছবি বিক্রি।
স্কুল ফাঁকি কিংবা প্রাইভেট পড়ার নামে সাইবার ক্যাফে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পর্ণো ছবি দেখা বছর পাঁচেক আগে থেকেই রপ্ত করেছে শিশুরা। এবার কোমলমতি শিশুদের একটা অংশ রাজধানীতে পর্নো সিডির ব্যবসা করছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।