আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডিজিটাল সরকার ডিজিটাল কায়দায় দেশের ___টা মেরে দিলেন

ফ্রম দ্যা হার্ট অফ ডার্কনেস

যেই যায় লংকায়, সেই হয় রাবন।দোষটা তাইলে ব্যাক্তির নাকি সিস্টেমের! দূর্নীতি বিরুদ্ধে ব্যাপক হৈ-হুল্লোড় শুরু হলেও, আমরা সেই তিমিরেই রয়ে গেছি। পত্রিকায় দেখলাম এয়ারটেল একলাখ ডলার অর্থাৎ ৭০লাখ টাকায় ওয়ারিদের ৭০ভাগ কিনে নিয়েছেন।অথচ বিভিন্ন আন্তর্জানিতক মিডিয়ার সুত্র অনুযায়ী, এই শেয়ার ট্রানস্ফার হয়েছে ৩০০+ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে।যেখানে সবাই নিজেদের বিনিয়োগ নিয়ে ঢাকঢোল পেটায়, অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যতের সব বিনিয়োগ একত্রে এক অংকে দেখায়, তাইলে তারা কমায় কেন? নীচের স্ক্রীনশট দেখুন তাইলেই বুঝবেন, কেন তারা কাগজে-কলমে এমন অর্থ বিনিয়োগ করছে, যা দিয়ে ঢাকা শহরের সুবিধামতো ফ্লাটও মিলেনা। মুদি দোকানের ক্যালকুলেটরেও যদি আমরা হিসাব করি, মোট শেয়ার ট্রানসফারের পরিমান ৩০০মিলিয়ন ডলার ধরলে ৫.৫ শতাংশ হারে বিটিআরসি'র প্রাপ্য ১৬.৫ মিলিয়ন ডলার।সেখানে এয়ারটেল যদি ১লাখ ডলারে কিছু কুকুর খাওয়াইয়ে কাজ সারতে পারে, তাইলে তার কত টাকা বঁইচ্যা যায়, আপনারাই হিসাব করেন! তারেক-লালু-ফালু-টুকু'র এনালগ দুর্নীতিতে যখন সবাই অতীষ্ঠ তখন তো নতুন কিছু দেখাতে হবে, তাইনা!তাই এই ডিজিটাল দু্র্নীতি। ছবি কিংবা তথ্য-প্রমান দিবার পারমু না।তয় বাজারে জোর গুজব, এয়ারটেল ওয়ারিদ ডিল মুসাবিদা করার পর যে পার্টি থ্রো করে সেখানে নামপেন্ডিং ভাইয়া, ইমাম সাব, মতি-মাহফুজরা নাকি ছিলো!কথায় বলে, যা রটে তার কিছুটা নাকি বটে! আজকে মাহফুজ মিয়ার পত্রিকার দেখুন।রিপোর্টটা "নুন খায় যার, গুন গাই তার"; না, এই প্রবাদ উনারা মিথ্যা প্রমান করেন নাই!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.