মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম বলেছেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে আধুনিক পদ্ধতিতে মুক্তিযোদ্ধাদের একক তালিকা প্রকাশে ডেটাবেজ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। দ্রুত এর কার্যক্রমও এগিয়ে চলেছে।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সাংসদ মমতাজ বেগমের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডেটাবেজ কার্যক্রম সম্পন্ন করার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের একটি নির্ভুল তালিকা জাতিকে উপহার দেওয়া হবে। তিনি বলেন, কার্যক্রম সম্পন্ন করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নয়টি নিরাপত্তা বারকোডসহ মূল সনদপত্র দেওয়া হবে।
এ বি তাজুল ইসলাম বলেন, স্বাধীনতার ৩১ বছর পর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠিত হয়েছে ২০০২ সালে। এর আগে ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্যন্ত যখন এই সরকার ক্ষমতায় ছিল, তখন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে মুক্তিযোদ্ধাদের তথ্যসংবলিত ‘মুক্তিবার্তা’ নামে একটি তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল। এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বাক্ষরিত সনদপত্র দেওয়া হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত সাতজন মুক্তিযোদ্ধার জীবনবৃত্তান্তসহ সঠিক নামের তালিকা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। অন্যান্য খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকাও ওয়েবসাইটে প্রকাশের বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।