তৃণমূল পর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এই ধরনের কর্মসূচীর বিকল্প নেই। স্কুল পড়ুয়া ছেলে-মেয়েদের বিজ্ঞানের মজার মজার প্রজেক্টগুলো হাতে-কলমে দেখাতে খারাপ লাগে নাই এবং বিশেষ করে অদের আগ্রহ দেখে খুবই ভালো লাগলো। এমন সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করল যা আসলে প্রশংসনীয়। যেখানে অংশগ্রহন করেছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য সুকুমার রঞ্জন ঘোষ । শেষ বিকেলে মাওয়া’তে পদ্মার পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম।
ডঃ শাহাদাত স্যারকে ধন্যবাদ মাওয়া ঘাটের ঐতিহাসিক মিষ্টি খাওয়ানোর জন্য। একসাথে ৮ টা মিষ্টি নগদে চালান করার পর রাতের খাবারের কোনো প্রয়োজন হয় নাই আসলেই। এছাড়া ও খাবার এর বর্ণনা আর নাই দিলাম......তাতে আবার অনেকে অনেক কিছু মনে করে ফেলবেন। আমরা যারা ছিলাম ডঃ শাহাদাত স্যার, সাজিদ ভাইয়া,প্রমি নাহিদ,ইমতিয়াজ,রাজী এবং শাকিল।
শাহাদাত স্যার কে নিয়ে একটু না লিখলে নাই হয়,
ড.শাহাদাত স্যার আসলে অনেক বড় মনের একজন মানুষ এবং অনেক ভালো ফটোগ্রাপার।
আমি কখন ও ভাবিনি এমন একজন মানুষের সাথে সারাটা দিন এত আনন্দ ও মজা করতে পারবো এই জন্য। এ ছাড়াও আমি প্রথম ডিএসএলঅর ক্যামেরা হাতে নেই তাও শাহাদাত স্যার এর ক্যামেরা এবং ছবি তুলি। স্যার এর ছবি গুলো এক কথায় অসাধারন,ছবি তোলায় আরও অনুপ্রানিত হলাম। স্যার প্রায় ২৫টি দেশে ঘুরেছেন এবং তুলেছেন সব অসাধারন ছবি। স্যার এর সাফল্যময় এবং সুন্দর জীবন কামনা করছি।
এত কিছুর জন্য ধন্যবাদ জানাতে হয় মুনির হাসান স্যার কে,যিনি আমাদের সুযোগ করে দিয়েছিলেন এমন স্বেচ্ছাসেবক মূলক কাজে অংশগ্রহন করার জন্য। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।