আমি নতুন কিছু লিখবো রকমারি খাবাবের বিকিকিনি জমে উঠেছে গণঅনশন চত্বরে।
দেদারছে বিকোচ্ছে বেলপুরি, কেক, বিস্কুট, চানাচুর, কলা আর রুটি। ঝালমুড়ির বেচাবিক্রিও বেশ জম্পেশ। বাদ নেই শসা আর আম ভর্তাও। এমনকি কাটা নারিকেলও আছে।
তবে ভ্যাপসা গরম থাকায় কদর বেশি আইসক্রিম, লেবুর সরবত আর আমের আচারের। আর বাদাম তো আছেই।
রাজনৈতিক কর্মসূচিতে একেবারেই বেমানান হলেও পাটিসাপটারও দেখা মিললো গণঅনশন চত্বরে। বাদ যায়নি পান-ধূমপানও।
এসব খাদ্য গ্রহণে কিন্তু কোন রাখঢাকের বালাই দেখা গেলো না অনশন কর্মসূচিতে অংশ নিতে আসা নেতা-কর্মীদের।
কয়েকজন তো আগ বাড়িয়ে বলেই বসলেন, ‘এসব খাবারে অনশন ভাঙ্গে না। আমরা তো আর পোলাও-কোর্মা বা ভাত খাচ্ছি না। ’
ঝালমুড়ি বিক্রেতা দীন ইসলাম, লেবুর সরবত বিক্রেতা শিমুল, পাটিসাপটা বিক্রেতা রানা ও আইসক্রিম বিক্রেতা দুলাল জানালেন, বাম্পার বিক্রি হচ্ছে। আশপাশে কয়েক জায়গায় আরো খাবার মজুদ আছে। `
কিশোর পাটিসাপটা বিক্রেতা রানার (১৪) চোখে হাসির ঝিলিক।
এখানে পিঠা আনার বুদ্ধি কোথায় পেলে জানতে চাইলে সবজান্তার হাসি হাসলো যেন। চোখ মটকে বললো, `এটা লুকিয়ে বেচা যায়। পেটেও থাকে অনেকক্ষণ। `
অনশন চত্বরে হালকা খাবারের জম্পেশ বিকিকিনি
বিরোধী দলের গণঅনশন কর্মসূচি উপলক্ষে বেচাকেনা বেড়েছে মহানগর নাট্যমঞ্চের ক্যান্টিনে।
রোববার মহানগর নাট্যমঞ্চ চত্বরে গণঅনশন কর্মসূচিতে অংশ নিতে আসা ১৮ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের অনেককেই এখানে ভিড় করতে দেখা গেছে।
ভাতের ব্যবস্থা না থাকলে এখানে বার্গার, স্যান্ডউইচ আর চিপসের মতো ফাস্ট ফুট ও কোমল পানীয়ের বিকিকিনি এখানে জমে ওঠে সকাল থেকেই।
ক্যান্টিনের পরিচালক হাবিবুল্লাহ হিরু বাংলানিউজকে জানান, সকাল থেকেই বেচাকেনা ভালো। অন্যান্য অনুষ্ঠানের চেয়ে আজ বেচাকেনা অনেক বেশি।
মহানগর নাট্যমঞ্চের ক্যান্টিনে ভিড় ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।