আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রেমিকের দাঁত

অনলাইনে ডায়েরি লেখার লোভ সামলাতে পারলুম না। দন্ত চিকিৎসক আন্না বন্ধুত্ব বা ভালোবাসাবাসি করেছিলেন ওলসেঙ্কির সঙ্গে। তলে তলে ওলসেঙ্কি আরেক নারীর সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতান। সেটা টের পান আন্না। এর মধ্যে দাঁতের সমস্যা নিয়ে আন্নার চেম্বারেই যান ওলসেঙ্কি।

আন্না মনে মনে বলেন, এবার পেয়েছি তোমাকে। আরেক মেয়ের সঙ্গে ঢলাঢলি করার মজা দেখাচ্ছি। বললেন, শুয়ে পড়ো চেয়ারে। টোকাটুকি করে দাঁত পরীক্ষা করতে করতেই প্রয়োগ করেন উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন চেতনানাশক ইনজেকশন। তারপর তিনি নির্বিঘ্নে বন্ধুর ৩২টি দাঁতই তুলে ফেলেন।

ঘোর কাটার পর ওলসেঙ্কি বুঝতে পারেন, কিছু একটা সমস্যা হয়েছে। মুখের ভেতরটা খালি খালি লাগে। ওপরে ব্যান্ডেজ। তাকে সন্দেহ করার প্রশ্নই আসে না। সে ভালো ডাক্তার।

কিন্তু হায় আল্লাহ, সে এমন নিষ্ঠুরতা করতে পারল! ব্যাপারটা আদালত পর্যন্ত গড়ায়........। এটা ছিল গতকালকের (৮ মে) প্রথম আলোর সম্পাদকীয় পাতায় লেখা এ বি এম মুসা এর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে একটি কলাম। যার শুধুমাএ গল্পটি তুলে ধরলাম। পুরা বিষয়টা ব্যপক যুক্তিসংগত মনে হল। আসলে যেমন কুকুর তেমন মুগুর দেওয়া উচিত।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।