কপট ধার্মিক, ভীরু- ভন্ড, রাজাকার এবং তাদের বংশধরদের এই ব্লগে প্রবেশ নিষেধ পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ জুতার গুহার মতো ছোট্ট একটা দেশ। অথচ জনসংখ্যা কেচো বা সাপের মতো কিলবিল করছে! বেশী থাকলে যা হয় দাম কম। মানুষের কোন দাম নেই। খুন হয় গুম হয়। কিন্তু বিচার হয় না।
বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের চেয়ে পেট বড়। কাড়ি কাড়ি বাড়ি গাড়ীর মালিক হওয়ার জন্য চুরি বাটপারি কি না করছে বাঙ্গালী! দেশটিতে অনেক মানুষ এমন মানবেতর জীবন যাপন করছে যে ভাবতেই হৃদয় গলে অশ্রু হয়ে দুচোখ দিয়ে গড়িয়ে পরে।
সত্তুর আশি বছর বয়সের অক্ষম বৃদ্ধ রিক্সা চালায়! যুগের পর যুগ গরু হয়ে সংসারের ঘানি টানে মানুষ! আর এলাকার জনপ্রতিনিধিরা চুরি করা গম বেচা পয়সায় পাঞ্জাবি কেনে বাবু হয়ে ঘূরে বেড়ায়! ব্যবসায়ীরা জনগনের টাকায় বড় হতে হতে ফূলে ফেটে যাচ্ছে! তবুও পয়সা কামানো থামছে না! থামছে না চুরি করা! সমাজের কাছে কারও কোন দায়বদ্ধতা নেই, মানবতা তো দূরের কথা। ধনীদের একদিনের এক বেলার খাবারের পয়সায় কারও যে সারা মাস চলতে পারে সেদিকে কারও খেয়াল নেই। মানুষ মানূষকে খেয়াল করে, ধনীরা মানুষ নাকি! ওরা শুধূই ধনী, মনে বা জ্ঞানে নয়; জনগনের চুরি করা পয়সায়।
গত কদিন ধরে বাংলাদেশে দেশী বিদেশী ব্যাংকগুলোর ওয়েবসাইট ঘূরে দেখলাম। অনেক ব্যাংকেরই সমাজের প্রতি কোন কমিটমেন্ট নেই, কারও বা আছে নাম মাত্র! যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের তো সমাজের প্রতি কোন কমিটমেন্টই নেই!! এরা শুধুই ব্যবসায়ী! টাকা কামাচ্ছে। ধনী হচ্ছে, অন্যদের ৬ বছরে ডাবল লাভ আর সারে ৯ বছরে ৩ গুন লাভ দিয়ে ধনী বানাচ্ছে।
পরিশেষে সরকারকে বলবো, আর নতুন ব্যাংকের অনুমোদন নয় এবার মানবতাবোধ জাগ্রত করার জন্য কিছূ প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দিন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।