আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সময় এসেছে আসল লুলদের সাথে পরিচিত হবার। সময় এসেছে সত্য জানার… …

"মাসুদ পারভেজ মিঠু" দ্যা "পেক পেক পেক" বয়!!! মানুষ ভুল করবে জিনিসটা যেমন স্বাভাবিক তেমনি লুলরা লুলামী করবে এইটাওতো স্বাভাবিক! কিন্তু তাই বলে কি এইগুলা সবার সম্মুখে আনতে হবে? এইগুলা ক্যামেরায় ধারন করতে হবে? ইটস নট ফেয়ার। সময় এসেছে এইসব পাপারাজ্জিদের সাথে পরিচিত হবার যারা তাদের রোমান্সের লুতুপুতু মুহূর্ত ক্যামেরায় ধারন করেছে। তারাই তো আসল লুল। পেক পেক পেক দুই ভাই। যদু আর মধু।

সারাদিন জোড়াগুলার পিছ পিছ ঘুরে। আর অন্তিম মুহূর্তের সময় ঠাস কইরা ছবি তুলে ফেলে। মিঃ বাট্টু মিয়া। উনার অনেক শখ লম্বা ক্যামেরায় ছবি তুলার। কারন এতে ওকে লম্বা হতে হয়।

এতেই ও শান্তি পায়। ভাইজানের স্টাইল আছে আবার ভাইজানের স্টাইলটা দেখেন। কত কষ্টই না করে ওই ছবিগুলা তোলার জন্য উনার হাত নাই তো কি হইছে। আরেকজনরে ক্যামেরা ধরতে বলে নিজে ঠোঁট দিয়ে ছবি তোলে। কত কষ্ট রে উনার ভাব দেখেই বুঝা যাচ্ছে উনি কারো সাহায্য কামনা করেন না।

উনি উনার পা যুগল দিয়েই ছবি তুলবেন বেচারা একটা জোড়ার লুলামী এতটাই অন্তিম পর্যায়ের ছিল যে উনি লজ্জায় নিজের ছবি তুলতেছেন। কষ্টই লাগে ওদের জন্য> কতই না কষ্ট করেছে ওরা। আরো কিছু আছে… … … আমার এক ফ্রেন্ড একবার আটকাইতে গেছিল। দেখেন বদ লুলটার আক্রমনাত্মক কান্ড। এই ছিল বিবাহ হওয়ার আগ পর্যন্ত আমার লুল পশুদের কাজকর্ম।

ভাবছিলাম পাপারাজ্জিদের বিয়ের পর পরিচয় করিয়ে দেব। কিন্তু তাদের মুহূর্মুহ অনুরোধের কারনে আজকেই দিতে হল। কিছুদিন পর একটা শুভ দিন দেখে আমার লুল পশুদের বিবাহ হবে। আপনারা সবাই উপস্থিত থাকবেন। অনেক খানাপিনা হবে।

এবং এর সাথে আমার লুল পোষ্টের সমাপ্তি হবে। সবাই আমার লুলদের জন্য দোয়া করবেন। এই পোষ্টের সাথে সাথে ঝিঝি নামের একটা অতিমাত্রায় শান্ত ছেলে (!) ব্লগে এক বছর পূর্ন করেছে। সবাই ভালো থাকবেন পেক পেক পেক ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.