ভালো। পত্রিকা মারফত জানা গেল যে বোরো চাষের এই মৌসুমে নিরবিচ্ছিন্ন সেচ সুবিধা দেওয়ার জন্য শহরান্চলে লোডশেডিং করা হবে। এইটাই যদি হয় তাহলে ধানমন্ডি এলাকায় লোডশেডিং করা হয় না কেন?যেখানে ঢাকা শহরের মিরপুর,বাড্ডা,রামপুরা এলাকায় একঘন্টা পরপর লোডশেডিং করা হয় এমনকি রাত ১২টার সময়ও লোডশেডিং হয় সেখানে ধানমন্ডি এলাকায় দৈনিক মাত্র ৩/৪ ঘন্টা লোডশেডং এর মাযেজা কি?কোন জাদুর কাঠির বলে ধানমন্ডি এলাকায় নিরবিচ্ছিন্ন কারেন্ট দেওয়া হয়। ধানমন্ডি এলাকার কারেন্ট দিয়া কি বোরো চাষ হয় না?সব বোরো চাষ এর সেচ সুবিধা মিরপুর,বাড্ডা,রামপুরা এলাকার কারেন্টেই দেওয়া হয়। ঢাকা শহরের সবচে জনবহুল এলাকাগুলোকে অন্ধকারে রেখে একটা বিশেষ এলাকায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের মানে কি? মিরপুর ১০ নম্বর থেকে১৪,পল্লবী পূরবী সহ মিরপুরের সমস্ত এলাকায় চলছে ভয়াবহ লোডশেডিং।
প্রতি ১ ঘন্টা পর পর এখানে লোডশেডিং করা হয়। রাত ১২টা কিংবা ১টা যে কোন সময়ে কারেন্ট চলে যাচ্ছে। গরমে বাচ্চাদের আর বয়োবৃদ্ধদের ভয়াবহ অবস্হা। এইচএসসি পরীক্ষার্থীরাও অনেক কষ্ট পাচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগের এই বিমাতাসুলভ আচরন বন্ধ করা হোক।
আমরা মিরপুরের বাসিন্দারাও ধানমন্ডির গ্রাহকদের মতই বিদ্যুৎবিল দেই। বরংচ জনসংখ্যা হিসেবে ধানমন্ডি এলাকা থেকে এ অন্চলের মনুষ বেশি বিল দেয়। প্রচন্ড গরমে ঢাকার একটি নিদৃষ্ট এলাকায় নিরবিচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে বাকী ঢাকাকে অন্ধকারে রাখা বিদ্যুৎ বিভাগের এ ধরনের মানসিকতা কোনভাবেই কাম্য নয়। ধানমন্ডি এলাকার কারেন্ট দিয়ে কি তাহলে বোরো চাষ হয় না?ঢাকা শহরের সমস্ত এলাকায় সমানভাবে লোডশেডিং হোক। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।