কেউ বুঝে না এই আমাকে...তাই আমিও কাউকে আর বুঝতে চাই না।
একের পর এক বিএনপির কেন্দ্রীয় ও শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ আটকের ধারাবাহিকতায় এবার আটক করা হলো বিএনপির যুগ্মমহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদকে। মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ আজ ৮ এপ্রিল সোমবার রাত সাড়ে ১০টায় তাকে গ্রেফতার করে।
রাত ১০টার দিকে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের কার্যালয় থেকে বের হয়ে প্রাইভেট কারে করে দলের ভাইস চেয়ারম্যান মোরশেদ খানের বাসায় যাচ্ছিলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। পথে ইউনাইটেড হাসপাতালের সামনে থেকে তাকে আটক করে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ।
গতকাল ৭ এপ্রিল রোববার রাতে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমেদ ৩৬ ঘন্টা হরতালের ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। বন্দি নেতাদের মুক্তির দাবিসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, গণহত্যা বন্ধ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন ও সরকারের পদত্যাগের দাবীতে বিএনপি এই ২দিনের ৩৬ ঘন্টা হরতাল ডাকে। দলের অন্য শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মত সালাহউদ্দিন আহমেদকেও এবার কারাগারে যেতে হল।
গাড়ি ভাংচুর ও গাড়ি জ্বালানোসহ একাধিক মামলায় কারাগারে বন্দি বিএনপির কেন্দ্রীয় ও শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দের মধ্যে রয়েছেন -- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সহসভাপতি আবদুল্লাহ আল নোমান, যুগ্মমহাসচিব বরকত উল্লাহ বুলু, যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানিকে। কারাগারে আগে থেকেই একাধিক মামলা বন্দি আছেন দলের যুগ্মমহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, মোহাম্মদ শাহজাহান ও রুহুল কবির রিজভী, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবেদিন ফারুক।
সর্বশেষ তাদের সঙ্গে যুক্ত হলেন বিএনপির যুগ্মমহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ।
[সূত্র - প্রস্তুতি : রাজনীতি (প্রতিমুহূর্ত.কম/www.protimuhurto.com)]
View this link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।