৭১ এ ছোট ছিলাম, যুদ্ধে যেতে পারি নাই, এই আক্ষেপ ফুরাবার না
সাংবাদিকদের স্বার্থ দেখার জন্য আছে সাংবাদিক ইউনিয়ন। এই সব ইউনিয়নে বছরে একবার করে চাঁদা দিতে হয়। সাংবাদিক নেতারা বিভিন্ন জায়গায় বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে বেড়ান। তারা কেউ আওয়ামী লীগ করেন কেউ বিএনপি। দলবাজী করতে গিয়ে ইউনিয়নও এখন দুই ভাগ।
এখন দুইটা করে সাংবাদিক ইউনিয়ন।
কারো চাকরি চলে গেলে কিছু বিবৃতিবাজী চলে, বক্তৃতা হয়, প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশও হয়। কিন্তু ইদানীং এসব করে চাকরি আবার ফিরে পেয়েছে এমন উদাহরণ মনে পড়ছে না।
এইবার কর্মী সাংবাদিক না, চাকরি গেছে সাংবাদিক নেতার নিজেরই।
শাহ আলমগীর ইটিভির বার্তা বিভাগের প্রধান।
আবার ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাচিত সভাপতি। গতকাল রাত দেড়টায় ইটিভি থেকে আরো ১৩জন সহ চাকরি চলে গেছে। সাসপেন্ড বলছে কতৃপক্ষ, আসলে চাকরি নেই। তাদের ইটিভিতে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
এইবার দেখি আমাদের সাংবাদিক ইউনিয়ন কি করে?
বাঘের বাচ্চা আবদুস সালাম।
নেতারেই চাকরি দিয়া ভাগাইছে। কাল নাকি আবার ইটিভি চেয়ারম্যান আবদুস সালাম শাহ আলমগীরের রুমের দরজায় লাথিও মারছে।
এইবার দেখি ইউনিয়নের মাজার জোর কতদূর!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।