শেখ হাসিনার খায়েশ ছিল ঢাকাকে দুটুকরা করা। তার খায়েশ পূরন হয়েছে। এই খায়েশের কারন অবিভিক্ত ঢাকায় নির্বাচনে ভরাডুবির আশংকা। তাই দুটুকরা যাতে এক টুকরা জিততে পারে। তবুও মহাজট নিশ্চিত হতে পারছে না ।
গতকাল আওয়ামীলীগের এক বৈঠকে হাসিনার ভাইপো ও নতুন ব্যাংক মধুমতির মালিক ফজলে নূর তাপস বলেন:এই মুহূর্তে রাজধানীতে পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সমস্যা প্রকট। এখন সিটি করপোরেশন নির্বাচন করা ঠিক হবে কি না, তিনি প্রশ্ন তোলেন।
তাই এখন সেই পুরানা ফর্মূলা কোর্টের ঘাড়ে বন্দুক রেখে স্বার্থ হাসিল করা। তাই আজ নির্বাচন কমিশনে ডিসিসি নির্বাচন বন্ধে উকিল নোটিস পাঠিয়েছে আওয়ামী সমর্থক আইনজীবি মনজিল মোর্শেদ।
ঢাকা সিটি করপোরেশন(ডিসিসি) উত্তর ও দক্ষিণের নির্বাচন বন্ধ রাখতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ তিন জনের প্রতি উকিল নোটিস পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোর্শেদ।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়া অপর দু’জন হলেন, নির্বাচন কমিশন সচিব ও ঢাকা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
এতে বলা হয়, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন-২০০৯ এর ২৭ ধারায় আছে, নতুন কোনো সিটি কর্পোরেশন হলে সীমানা নির্ধারণকারী কর্মকর্তা সুনির্দিষ্ট ওয়ার্ডের বিষয়ে সুপারিশ করতে হবে এবং কর্পোরেশনকে বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিভক্ত করতে হবে। এই ওয়ার্ডের সংখ্যা গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হবে।
ওই আইনের ২৮ ধারায় বলা হয়েছে, সরকারী কর্মচারীদের থেকে গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে সীমানা নির্ধারণকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করতে হবে। সীমানা নিধারণের জন্য কর্মকর্তা নিয়োগ করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে।
ঢাকা দক্ষিণ ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নবগঠিত হওয়ায় ওয়ার্ডের বিভাগ ও সংখ্যা নির্ধারণ, স্থানীয় সরকার সিটি কর্পোরেশন আইন-২০০৯’র ২৭ ও ২৮ ধারা বাস্তবায়ন না করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সুযোগ নেই বলে উকিল নোটিসে বলা হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।