আপডেট:
বুয়েট প্রশাসনের বর্তমান কর্মকান্ড আলোচনার উর্ধ্বে চলে গেছে। ভিসি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, শিক্ষক সমিতির কোনো আইনত বৈধতা/ভিত্তি নাই, তাই তিনি শিক্ষক সমিতির কোনো দাবী দাওয়া মানতে বাধ্য নন। যদিও নিয়মতান্ত্রিক ব্যালট-ভোটের মাধ্যমে শিক্ষক সমিতির নিয়মিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বর্তমান ভিসিও একসময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ছিলেন।
এখন বুয়েট শিক্ষক সমিতি দুই দফা দাবীতে ধর্মঘট চালাচ্ছে।
১। ভিসি এবং প্রোভিসির পদত্যাগ।
২। বুয়েট থেকে বিতর্কিত প্রোভিসি পদটা বাতিল করা।
রাজনৈতিক ছত্রছায়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসাশনের কর্মচারীরা সেচ্ছাচারিতা চালাচ্ছে।
তারা ঘোষণা দিয়েছে, শিক্ষকদের কোনো ফাইল তারা প্রসেস করবে না, যতক্ষণ না কামাল মিয়াকে রেজিস্ট্রার হিসাবে নিয়োগ দেওয়া না হয়।
বিস্তারিত নিচের পোস্টে। মতামত জানাতে চাইলে লিংকের পোস্টে জানাবেন।
বুয়েটে আবারো শিক্ষক ধর্মঘট: দলীয় ভিসি, প্রোভিসি এবং একজন কামাল আহম্মদ এর কারণে বুয়েট যেভাবে ধ্বংস হচ্ছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।