১৯৭৬
সালের ১ জানুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা পেয়ে আসছিল বাংলাদেশ
২০০৭
সালে আমেরিকান ফেডারেশন অব লেবার অ্যান্ড কংগ্রেস অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্গানাইজেশন (এএফএল-সিআইও) বাংলাদেশের জিএসপি বাতিলের আনুষ্ঠানিক আবেদন জানায়
আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে...উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের পাওয়া জিএসপি সুবিধা স্থগিত করাই শ্রেয়। তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের কাজের পরিবেশ উন্নয়নে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কিংবা নিচ্ছে না
বারাক ওবামা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট
কী প্রভাব পড়বে
ভাবমূর্তির সংকটে পড়বে বাংলাদেশ।
ব্যাহত হতে পারে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা পেত সিরামিক, প্লাস্টিকপণ্য, উলের তৈরি পাপশ, তাঁবু, চশমাসহ রপ্তানিমুখী কয়েকটি শিল্প। তবে তৈরি পোশাক খাতে এর প্রভাব পড়বে না
কেন স্থগিত হলো জিএসপি
শ্রমিকের স্বার্থ সুরক্ষা, সংগঠনের অধিকার, কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা, পোশাক কারখানায় একের পর এক দুর্ঘটনাসহ কয়েকটি কারণে জিএসপি স্থগিত করা হয়েছে
এখন করণীয় কী
ওবামা প্রশাসনের চাহিদা অনুযায়ী তৈরি পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশের উন্নয়নে বাংলাদেশ আগামী দুই মাস কী পদক্ষেপ নেয়, সেটি পর্যবেক্ষণ করা হবে
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।