দেখিয়া শুনিয়া চরম বিরক্ত
ধন্যবাদ আদালতকে বিষয়টিকে আমলে নেবার জন্য।
বিস্তারিতঃ
"ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগ ওঠায় কয়েকটি ফেইসবুক পেইজ এবং একটি ওয়েবসাইট বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
একটি রিট আবেদনে বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার বুধবার এই আদেশ দেয়।
স্বরাষ্ট্র সচিব, তথ্য সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, র্যাবের মহাপরিচালক ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে হবে।
আদালত একইসঙ্গে এই পেইজ ও ওয়েবসাইট সংশ্লিষ্টদের চিহ্নিত করতে তদন্ত শুরুর নির্দেশও দিয়েছে।
আদেশের পর রিট আবেদনকারীর আইনজীবী ব্যারিস্টার মুহাম্মদ নওশাদ জমির বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এই সব ফেইসবুক পেইজ এবং ওয়েবসাইটে হজরত মুহাম্মদ (স.) ও ইসলাম সম্পর্কে কটূক্তি করা হয়েছে।
ফেইসবুক পেইজ ও ওয়েবসাইটের ঠিকানা প্রকাশ করতে তিনি রাজি হননি।
পাঁচটি ফেইসবুক পেইজ এবং একটি ওয়েবসাইটের কথা তুলে ধরে বুধবার দুই ব্যক্তি হাই কোর্টে রিট আবেদনটি করেন। প্রাথমিক শুনানি করে আদালত অন্তর্র্বতীকালীন এই আদেশ দেয়। "
পাশাপাশি আদালত একটি রুলও জারি করেছে।
রুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক বা অন্য ইন্টারনেট সাইটে থাকা ওই সব ইউআরএল (ইউনিভার্সাল রিসোর্স লোকেটর), গ্রুপ বা পেইজ স্থায়ীভাবে বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।
একইসঙ্গে অশালীন আধেয় আপলোড করায় এ সব সাইট/ওয়েব পেইজের হোতা/প্রতিষ্ঠাতা/হোস্টের বিরুদ্ধে কেন যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং একই ধরনের অশালীন ও জঘন্য আধেয় প্রদর্শনকারী সাইট/ওয়েব পেইজ বন্ধের ধারবাহিকতা কেন নিশ্চিত করা হবে না, তাও জানতে চেয়েছে আদালত।
তিন সপ্তাহের মধ্যে বিবাদিদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগ ওঠায় কয়েকটি ফেইসবুক পেইজ এবং একটি ওয়েবসাইট বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
একটি রিট আবেদনে বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার বুধবার এই আদেশ দেয়।
স্বরাষ্ট্র সচিব, তথ্য সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, র্যাবের মহাপরিচালক ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে হবে।
আদালত একইসঙ্গে এই পেইজ ও ওয়েবসাইট সংশ্লিষ্টদের চিহ্নিত করতে তদন্ত শুরুর নির্দেশও দিয়েছে।
আদেশের পর রিট আবেদনকারীর আইনজীবী ব্যারিস্টার মুহাম্মদ নওশাদ জমির বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এই সব ফেইসবুক পেইজ এবং ওয়েবসাইটে হজরত মুহাম্মদ (স.) ও ইসলাম সম্পর্কে কটূক্তি করা হয়েছে।
ফেইসবুক পেইজ ও ওয়েবসাইটের ঠিকানা প্রকাশ করতে তিনি রাজি হননি।
পাঁচটি ফেইসবুক পেইজ এবং একটি ওয়েবসাইটের কথা তুলে ধরে বুধবার দুই ব্যক্তি হাই কোর্টে রিট আবেদনটি করেন।
প্রাথমিক শুনানি করে আদালত অন্তর্র্বতীকালীন এই আদেশ দেয়।
পাশাপাশি আদালত একটি রুলও জারি করেছে। রুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক বা অন্য ইন্টারনেট সাইটে থাকা ওই সব ইউআরএল (ইউনিভার্সাল রিসোর্স লোকেটর), গ্রুপ বা পেইজ স্থায়ীভাবে বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।
একইসঙ্গে অশালীন আধেয় আপলোড করায় এ সব সাইট/ওয়েব পেইজের হোতা/প্রতিষ্ঠাতা/হোস্টের বিরুদ্ধে কেন যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং একই ধরনের অশালীন ও জঘন্য আধেয় প্রদর্শনকারী সাইট/ওয়েব পেইজ বন্ধের ধারবাহিকতা কেন নিশ্চিত করা হবে না, তাও জানতে চেয়েছে আদালত।
তিন সপ্তাহের মধ্যে বিবাদিদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।