আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মেঘনায় প্রায় ৩০০ যাত্রীসহ লঞ্চ ডুবি: লাশের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ২৬ , দুই শতাধিক নিখোঁজ

বাংলাদেশের মানুষ আর কোথাও নিরাপদ নয়। কখনও খুন, হত্যা, কখনও রাস্তায় গাড়ীর নীচে কখনও পানিতে ডুবে। বড় অনিরাপদ জীবন এখন মানুষের। যদিও মুত্যুতে কারও হাত নেই। কিন্তু সাবধানতা, দূর্ঘটনা এবং হত্যা এগুলোতে মেনে নেয়া যায় না।

আর মেনে নেয়ারও তো লীমিটি থাকে। না জানি কত মানুসের প্রিয়জনকে আর খুজে পাবে না। তারা আর ঘরে ফিরে আসবে না। এই রুটের যারা যাত্রী ছিলেন তাদের আত্মীয় স্জনের জন্য সমবেদনা জানাচ্ছি। ঘটনার বিবরণ এরকম - বাংলাদেশের মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় মেঘনা নদীতে দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে একটি লঞ্চ ডুবে গেছে।

এ দুর্ঘটনার পর উদ্ধার কাজ শুরু হলে এ পর্যন্ত ২১ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার গভীর রাতে কার্গো জাহাজের সাথে ধাক্কা লেগে যাত্রীবাহী লঞ্চটি ডুবে যায়। ৫০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। বাকিরা এখনো নিখোঁজ রয়েছে। এমভি শরিয়তপুর-১ নামে দোতালা ওই লঞ্চটি শরীয়তপুরের সুরেশ্বর থেকে ঢাকা যাচ্ছিল।

রাত আড়াইটার দিকে একটি তেলবাহী কার্গো জাহাজের ধাক্কায় লঞ্চটি ডুবে যায়। এসময় সাঁতরে তীরে ফেরা লঞ্চযাত্রী দুলাল দেওয়ান বলেন, লঞ্চে আড়াই থেকে তিনশ যাত্রীর অধিকাংশই দুর্ঘটনার সময় ঘুমিয়ে ছিলেন। দুর্ঘটনার পর তার মতো আরো ২৫-৩০ জন ডুবন্ত লঞ্চ থেকে বেরিয়ে তীরে আসতে সক্ষম হন। মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. আজিজুল আলম সাংবাদিকদের জানান, সোমবার রাত আড়াইটার দিকে গজারিয়ার কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। রাতে দুর্ঘটনা ঘটায় ডুবে যাওয়া লঞ্চটির অবস্থান চিহ্নিত করতে সমস্যা হয়।

সকালে ডুবে যাওয়া লঞ্চের যাত্রীদের উদ্ধারে কোস্টগার্ড এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ডুবুরিরা কাজ শুরু করেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা উদ্ধার কাজে সহযোগিতা করার পর মেঘনা নদীর প্রায় ৭০ ফুট গভীরে লঞ্চটির সন্ধান পাওয়া যায়। লঞ্চটি উদ্ধারে ঢাকা থেকে উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। এছাড়া বরিশাল থেকে আরেকটি উদ্ধারকারী জাহাজ হামজা ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হয়েছে। এ দূর্ঘটনার তদন্তে বাংলাদেশের নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় ৫ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে আগামী ৫ দিনের মধ্যে এ ব্যাপারে একটি রিপোর্ট দিতে বলেছে।

বাংলাদেশের মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় মেঘনা নদীতে দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে একটি লঞ্চ ডুবে গেছে। এ দুর্ঘটনার পর উদ্ধার কাজ শুরু হলে এ পর্যন্ত ২১ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার গভীর রাতে কার্গো জাহাজের সাথে ধাক্কা লেগে যাত্রীবাহী লঞ্চটি ডুবে যায়। ৫০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। বাকিরা এখনো নিখোঁজ রয়েছে।

এমভি শরিয়তপুর-১ নামে দোতালা ওই লঞ্চটি শরীয়তপুরের সুরেশ্বর থেকে ঢাকা যাচ্ছিল। রাত আড়াইটার দিকে একটি তেলবাহী কার্গো জাহাজের ধাক্কায় লঞ্চটি ডুবে যায়। এসময় সাঁতরে তীরে ফেরা লঞ্চযাত্রী দুলাল দেওয়ান বলেন, লঞ্চে আড়াই থেকে তিনশ যাত্রীর অধিকাংশই দুর্ঘটনার সময় ঘুমিয়ে ছিলেন। দুর্ঘটনার পর তার মতো আরো ২৫-৩০ জন ডুবন্ত লঞ্চ থেকে বেরিয়ে তীরে আসতে সক্ষম হন। মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. আজিজুল আলম সাংবাদিকদের জানান, সোমবার রাত আড়াইটার দিকে গজারিয়ার কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

রাতে দুর্ঘটনা ঘটায় ডুবে যাওয়া লঞ্চটির অবস্থান চিহ্নিত করতে সমস্যা হয়। সকালে ডুবে যাওয়া লঞ্চের যাত্রীদের উদ্ধারে কোস্টগার্ড এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ডুবুরিরা কাজ শুরু করেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা উদ্ধার কাজে সহযোগিতা করার পর মেঘনা নদীর প্রায় ৭০ ফুট গভীরে লঞ্চটির সন্ধান পাওয়া যায়। লঞ্চটি উদ্ধারে ঢাকা থেকে উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। এছাড়া বরিশাল থেকে আরেকটি উদ্ধারকারী জাহাজ হামজা ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হয়েছে।

এ দূর্ঘটনার তদন্তে বাংলাদেশের নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় ৫ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে আগামী ৫ দিনের মধ্যে এ ব্যাপারে একটি রিপোর্ট দিতে বলেছে। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.