কোন একদিন.. এদেশের আকাশে... কালেমার পতাকা দুলবে, সেদিন সবাই ... খোদায়ী বিধান পেয়ে দু:খ বেদনা ভুলবে.. ঢাকা চলো প্রতিরোধে পুলিশ ও সরকারী দলের সন্ত্রাসীরা গত কয়েকদিন ধরেই মাঠে আছে। তাদের চোখকে ফাঁকি দিয়ে এবং কোন রকম ঝুট-ঝামেলা ছাড়াই কর্মসূচিতে অংশগ্রহনের ক্ষেত্রে নিচের টিপসগুলো বেশ কাজে দিতে পারে।
পোষাক ও মেকআপ টিপস:
চেষ্টা করুন পোষাক-আষাকে আপনাকে যাতে অনেকটাই সরকারী দলের লোকজনের মত লাগে। বয়সে আপনি যদি তরুন হন, তবে টাইট ময়লা জিনস, বদখত টিশার্ট, ক্লিন শেভড আর হালকা মেকআপ নিয়ে নিজেকে দেখতে এলাকার বদমায়েশ/ঝামেলাবাজ লোকজনের মত করে ফেলুন। আর বয়স বেশি হলে মুজিব-কোট পরিধান করে বেরুতে পারেন।
মিছিলে জয়-বাংলা বলুন
মিছিল নিয়ে পাড়া মহল্লা থেকে বেরুবার সময় এবং পুলিশ-টুলিশের সামনে জোরে জোরে জয় বাংলা বলে চিৎকার করুন। যে রকম কড়া পাহারা দেখলাম, তাতে মনে হয় মিছিল না করে সবাই মিলে মাটি খুঁড়ে সুড়ঙ্গ দিয়ে সমাবেশ স্থলে আসতে পারলে ভাল হয়।
মার খাবার প্রস্তুতি
পুলিশ আর সরকার দলের সন্ত্রাসীরা ইতিমধ্যেই তাদের লাঠি, অস্ত্র -শস্ত্র শান দিয়ে রেখেছে, এবং ব্যাপক পিটনির জন্যে প্রস্তুত হয়ে আছে। তো মনে রাখবেন আপনার খবর আছে। তাই মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকুন।
ব্যপক পিটনি খেতে হতে পারে, জীবনও চলে যেতে পারে।
মহাপুরুষ হবার চিন্তা দুরে রাখুন
আজকের সমাবেশ বা মিছিলে মহাপুরুষের ভূমিকায় অবতীর্ন হতে চেষ্টা করবেননা অথবা ভুলেও দলছুট হবেননা। আওয়ামী লীগ এ ধরনের মহাপুরুষদের লাশের উপর লাফাতে পছন্দ করে।
সর্বোপরি, আল্লাহ বাংলাদেশের জনগনকে বিতাড়িত শয়তান এবং আওয়ামী লীগের ক্ষতিকারকতা থেকে রক্ষা করুন। আমীন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।