আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমেরিকান ...........।read it

আমি ..............। ‎(((BREAKING NEWS))) মার্কিন স্পেশাল ফোর্স ঘাঁটি গেড়েছে বাংলাদেশে বলা হচ্ছে সন্ত্রাসবাদ দমনে বাংলাদেশে ঘাঁটি গেড়েছে মার্কিন স্পেশাল ফোর্স। দক্ষিণ এশিয়ার পাঁচটি দেশে সন্ত্রাসবাদ দমনে সহযোগিতার অংশ হিসেবে মার্কিন বিশেষ এ বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থান করছে। আমেরিকান কমান্ডার উইলার্ড বলেছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মূল দায়িত্ব নাকি ঘূর্ণিঝড়, বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিজের দেশের মানুষকে রক্ষা করা যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে একটি অবজ্ঞাপূর্ণ মন্তব্য। প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা করা কখনোই একটা দেশের সেনাবাহিনীর মূল দায়িত্ব হতে পারে না; তবে অনেকগুলো সাধারণ দায়িত্বের মধ্যে এটি একটি।

বাস্তবতা হচ্ছে, ছলে বলে কৌশলে এবং সন্ত্রাসবাদের দোহাই দিয়ে মার্কিনরা এই উপমহাদেশ এলাকায় একটা স্থায়ী ঘাঁটি গাড়তে চায় বহুদিন ধরে। আর এই ঘাঁটি হিসেবে চট্টগ্রাম এলাকাটা তাদের খুব পছন্দ। সে কারনেই পশ্চিমারা পার্বত্য চট্টগ্রামের সহজাতিদের মাঝে খ্রিস্টান ধর্ম প্রচার সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এনজিও এর মাধ্যমে উস্কে দিচ্ছে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আলাদা রাষ্ট্র গঠন করার জন্য। এদেরকে আদিবাসী হিসেবে উপস্থাপন করার পায়তারাও চলছে বেশ কয়েক বছর ধরে। আর এ কাজে প্রথম আলোর মত কিছু মীরজাফর বিদেশের দালাল পত্রিকা, এবং রাশেদ খান মেননের মত চোরা বুদ্ধিজীবিরা বিশেষ অগ্রনী ভূমিকা পালন করছে।

আদিবাসী মানে কোন এলাকার পুরাতন, চিরদিন ধরে বাস করে আসছে এমন মানুষ গুলোকে বুঝায়। বাংলাদেশের এই সব মানুষ গুলো ৩০০ থেকে সর্বোচ্চ ৬০০ বছর আগে অভিবাসিত (migrated) হয়ে এই বাংলার ঐ এলাকায় আসে মিয়ানমার (তৎকালীন বার্মা) এর আরাকান এবং ত্রিপুরা, মিজোরাম ইত্যাদি এলাকা থেকে। তাই এদেরকে আদিবাসী বলা সঠিক হবে না। এছাড়া সাম্প্রতিক বছর গুলোতে পশিমারা জঙ্গীবাদ এবং সন্ত্রাসের বিভিন্ন অভিযোগ করে আসছে। এটাও তাদের বিশ্ব রাজনীতির একটি অংশ।

বাংলাদেশে এতকাল জঙ্গী সন্ত্রাসবাদের তেমন কোন অস্তিত্ব না পাওয়া গেলেও সাম্প্রতিক বছর গুলোতে যে অল্প কিছু ঘটনা পাওয়া যায় তাও মূলত ইহুদি এবং পশ্চিমা বিশ্বের কাউন্টার পলিটিক্সেরই একটা অংশ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই সব জঙ্গী সংগঠনকে অর্থায়ন করা হয় মধ্যপ্রাচ্য থেকে যার পেছনে থাকে ইহুদী গোয়েন্দা সংস্থা মোসাড, পশিমা গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ, এবং কোন কোন ক্ষেত্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা "র"। আর কিছু আহাম্মক ধর্মান্ধ লোক এদের ফাঁদে পা দেয় এবং মনে করে এই টাকাগুলো দেয় মধ্য প্রাচ্যের কিছু ধনী শেখরা। এই সুযোগে আমাদের দেশের প্রথম আলোর মত কিছু বিদেশের পা চাটা মীরজাফর মিডিয়া, কিছু এনজিও এবং দূতাবাস জিনিসটাকে আরো ফাপিয়ে ফুলিয়ে তোলে "জঙ্গী পাওয়া গেছে, জঙ্গী পাওয়া গেছে" বলে। আর পশিমাদের তখন মিশন কমপ্লিট।

কারন তারা তো এজেন্ডা পেয়ে গেছে তাদের বাহিনী পাঠানোর। সন্ত্রাস দমনের নামে তখন তারা তাদের ফোর্স পাঠায়। আর এভাবেই হয়ত ব্রিটিশদের ২০০ বছরের গোলামীর পর আবারো ৫০০ বছরের গোলামী করতে হবে পশিমা সম্রাজ্যবাদীদের হাতে শুধুমাত্র কিছু আহাম্মক ধর্মান্ধ লোক, প্রথম আলোর মত কিছু বিদেশের পা চাটা মীরজাফর মিডিয়া, কিছু এনজিও, তথাকথিত সুশীল সমাজ এবং কিছু অদূরদর্শী রাজনৈতিক নেতা নেত্রীদের কারনে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.