সবটাই চাই। তুমি নয় খানিকটাই দিও,তাও না পারো তো-কিছুই চাইনা। তবুও সবটাই চাইতে চাই। চাইতে দিও..
সখী ভালোবাসা কারে কয় ?
আমার মতে, সংজ্ঞাহীন একটি সম্পর্কের নামই ভালোবাসা আর অর্থহীন একটি দিনের নামই ভালোবাসা দিবস। ভালোবাসা প্রতিদিনের প্রতিটি মুহূর্তের জন্য।
একে ডাকডোল পিটিয়ে শুধু বলা কওয়ার বিষয় নয়, এটা মন দিয়ে বুজাপরা করে নিতে হয়।
সবাই ভালোবাসা বাসি করুন। একজন আরেক জনকে ভালোবাসোন। ঘৃনা বিদ্ধষ প্রতিহিংসা কেও কাউকে না করে শুধু ভালোবাসি, ভালোবাসি।
আমার যতটুকু মনে পরে এই ভালবাসা দিবস প্রচলন ৯৩ সাল থেকে আমাদের দেশে ব্যাপক ভাবে প্রচলিত হয়েছে সাপ্তাহিক যায়যায়দিন ম্যাগাজিনের মাধ্যমে ।
এই ভালোবাসা দিবসের প্রচার ও প্রসার যোবক যুবতি থেকে শুরু করে এখন সার্বজনিক প্রভাবিত হচ্ছে। কিন্ত আমাদের দেশের রাজনীতিকরা কতোটুকু প্রভাবিত হয়েছেন আমার মতো দেশের সাধারণ জনগনের মনে খটকা লেগে আছে। তবুও আমি মনে করি রাজনীতিকবিদরা বড় মনের মানুষ তারা আমাদের মতো সাধারন কোন মানুষ নন। যেকোন পরস্থিতিতে তারা জনগণের ভাল হয় সে বিষয়টিই সবার আগে প্রাধান্য দিবেন। নিজেদের সুখ স্বাচ্ছন্দ্যকে তুচ্ছ করে হলেও।
রাজনীতিকবিদরাই আমাদের অভিবাবক এই দেশটারও বিশেষ করে আওয়ামী ও বিএনপির রাজনীতিকবিরা। ঘুরে ফিরে আপনেরাই এই দেশের সাধারন মানুষের আশ্রায়স্থল।
কিন্ত দুঃখজনক হোলেও সত্যি স্বাধীনতার ৪০ বছরে আমরা বিভত্ত হয়ে পরেছি জাতিতে। ভিভক্ত হয়ে পরেছি ভাইয়ে ভাইয়ে। আর দেশটাও পিছনে পরে আছে।
তাই এই ভালোবাসা দিবসে সবাই পুরানো প্রতিহিংসাপরায়ণ বিসর্জন দিয়ে মিলে মিশে দেশটাকে চালিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবেন এই আশাই করি। এ ক্ষেএে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার দ্বিদলীয় তত্ত্ব ভেবে দেখা জেতে পারে। View this link
সবার ভালোবাসা দিবস শুভ হোক। সবাইকে হ্যাপি ভ্যালেনটাইস ডে । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।