আজ জাতির মুখ বন্ধ্। কিছু বলতে পারবেনা তাই একটু বলতে আসলাম কপোতক্ষ নাদের নাম রাখা হয়েছে, কপোত অথাৎ কবুতার এর মত চোখের পানি থাকার কারণে,
নদীর নাম রাখা হযেছে কপোতাক্ষ।
আনেক দিন কপোতাক্ষ পাড়ে যাই নাই।
আজ মনে হলে একটু বেড়াতে গেলাম, বেড়াতে গিয়ে মনটা হাহাকার করে উঠল। বাবার মুখে শুনেছি কপোতাক্ষ নাকি এত বেশি খর স্রোত ছিল যে, তোমার দাদি একবার নদীতে কাপড় ধুতে গিয়েছিল পশে দাড়াতেই স্রোতে পাড় ভেঙে নদীতে পড়ে গিয়েছিল এবং স্রোতে প্রায় ১ কি: মি: এর বেশি ভশিয়ে গিয়েছিল।
এ নদীতে নাকি লঞ্চ, ষ্টিমার, কার্গ আসতে এই নদীর কারনে পাটকেলঘাটা,কপিলবনি, পাইয়িকগাছা, কয়রা, তালা, সুড়িঘাটা ইত্যাদি বাজার চলত এই নদীর কারণে।
এখন নদীও নেই বাজারও নেই। বলতে গেলে বলতে হয় এলকার প্রাণ কপোতাক্ষ।
নদীর ধারে গিয়ে দেখি নদীতে কচুড়িপানাতে: ভরে গেছে। এখন নদীতে লঞ্চ, ষ্টিমারের কথা দূরে থাক নদীতে নৌকা পর্যন্ত নেই।
বর্তমান সরকার নাকি নদীকাটার জন্য নাকি ২৬০ কোটি টাকা বরাদ্ধ দিয়েছে।
কিন্তু সে কাজের তো কোন হদিস দেখছি না।
জানি না আমি কপোতাক্ষকে খর স্রোত অবস্থায় দেখতে পাবো কি নাা
::#( ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।