উপমহাদেশের আকাশে হঠাৎ করে বারুদের ঘ্রাণ পাওয়া গেলো। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের বিষয়টি মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচারিত হলেও ভারতীয় সেনা প্রধানের সাথে সে দেশের গণতান্তিক সরকারের টানাপোড়েনের ব্যাপারটি সেভাবে মিডিয়ার নজর কাড়ে নি। শুভকামনা এই তিন দেশের জন্গণ, সরকার ও সেনাদের জন্য যে সেনা ছাউনি পেরিয়ে মুক্ত আকাশে তা ছড়িয়ে পড়ার আগেই তা প্রশমিত হলো। বিশ্বের দেশে দেশে যখন স্বৈর ও সেনা সমথির্ত সরকার প্রমাদ গুনছে তখোন এ উলটো ভ্রমণ পরিহাসের মত দেখায়।
ভারতে retirement এর বয়স নিয়ে সেনা প্রধান ও সরকারের মধ্যকার বিতর্ক Supreme Court পর্যন্ত গড়িয়েছে।
পাকিস্তানে সেনা বাহিনীতে মার্কিন হস্তক্ষেপ নিয়ে সরকার ও সেনাদের মাঝে বিতর্ক হয় যা পড়ে আদালেত গড়ায়। বাংলাদেশে religious কারণে coup এর চেষ্টা হয়।
এদের যে কোনো একটি সফল হলে তা অন্যটিকে উৎসাহিত করত। বাংলাদেশের বিষয়টি অধিক ভাবনার দাবিদার। ধর্মীয় উওেজনা যদি armed and trained forces এর মাঝে ঢুকে যায় তবে তার পরিণাম কত ভয়াবহ হতে পারে তা কল্পনা ও করা যায় না।
মধ্যপ্রা্চে্য যে সব যুদ্ধ হচ্ছে তার সাথে আছে স্ব আরোপিত বা চাপিয়ে দেয়া religious sentiment.পাকিস্তানের সেনাবাহিনি- যাদের নিজের দেশ দখল করার ইতিহাস রয়েছে তারা যখন মারকিন আধিপত্য বাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার, তখন বাংলাদেশের সেনাবাহিনি যার জন্ম হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে তার মাঝে ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে religious sentiment.এটা কল্পনাতীত।
উপমহাদেশের উচিত এক মত হওয়া যে তারা কোনো দেশের রাস্তায় আর জলপাই রং এর বাহার দেখতে চায় না। তার জন্য দেশগুলোর mutual relationship এর ক্ষেএে কোনো ধরণের উস্কানিমূলক উপাদান আছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে। সীমান্তে ভিন্ন ধর্মের দুই প্রতিবেশীর মাঝে রিলেশান অনেক কিছু ডিটারমিন করে। এ ক্ষেএে বেসামরিক সরকারের সফলতা, প্রতিবাদের ভাষা সেনা ছাউনির ও অন্যান্য গোষ্ঠীর দর্পণের নিচে থাকে-যা পরে কোনো মহল হীন স্বার্তে ব্যবহার করে বা করতে পারে।
হাতিয়ারের উওাপ আছে, তা প্রশমনের ভার আমাদের সকলের। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।