আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-) বহু বছর পর গত এইবার শীতে লম্বা এক বেড়ানি দিয়ে আসলাম। ডিসেম্বরের ১২ তারিখ বাড়ীতে গিয়েছিলাম।
১৮ দিনের মাথায় ঢাকায় ফিরে ৬দিন পর আবার গিয়েছি ছোটমামার বিয়েতে ১২ দিনের মাথায় আজ ফিরলাম। সব মিলিয়ে একমাস বেড়ানো হয়েছে। এবার শীতটাও ভাল ভাবেই উপভোগ করা হয়েছে। যাগগে সে সব কথা। কিছু আবজাব ছবি টবি দেখিয়ে আপনাদের একটু বিরক্ত করতে মন চাচ্ছে তাই....
১।
যেমন শীত তেমন কুয়াশা; ফজরের আজানের পর দরজা খুলে ছবিটা তুলে ফেললাম
২। মাঝে মাঝে ভুলে ভালে ২/১টা সুন্দর ছবি তুলে ফেলে; যার প্রমান এটা (আমার খুব পছন্দের ছবি)
৩। মামার জন্যে মেয়ে দেখতে গিয়ে সারা রাস্তা হেটেছি আর ছবি তুলেছি
৪। চোখে খালি সর্ষেফুল দেখি
৫। আমার অ্যানাদার প্রিয় ছবি
৬।
ছাগল হয়েছে ত কি হয়েছে শীত লাগেনা বুঝি
৭। কি যে কিউট লাগে সামনে এগুলোকে দেখতে
৮। ইনি পড়েছেন ফতুয়া
৯। ছাগল ছানা বলে চিপস খেতে মনচায়না বুঝি
১০। কি সুন্দর মানিক জোড় দেখেন
১১।
আমাদের ঘরের সামনে কাঠাল গাছ; জন্ম লগ্ন থেকেই এরাও একসাথেই
১২। ফলটা আমার একদম অপছন্দের হলেও গাছটা দেখতে বেশ লাগে; সবার জন্যে আমাদের গাছের সফেদা
১৩। এমন বড় কচু যে এটার সাথে গলায় ফাঁস দিলে মরন যাইবো
১৪। বাড়ীর পাশের মাঠে বুড়া দাদা দাড়িয়ে; কালোজিরা রোদে দিয়ে পাহারা দিসি আর ছবি তুলছি
১৫। শীতের দিনে নামছিলো ঝুম বৃষ্টি
১৬।
এই সময়ে এইরকম বৃষ্টি জীবনেও দেখিনাই
১৭। ঘরের পেছনের উঠোন দেখতে ভালই লাগছিলো
১৮। বৃষ্টি নামবে আর আমার নানু রান্নার জন্যে পানি ধরে রাখবেনা এটা ত হতে পারেনা
১৯। বৃষ্টির সময় চাল ভাজা না হলে কেমন হয় বলেন? চাল ভাজা আর গুড়
ছোট্র বেলায় পাট খড়ি দিয়ে খেজুর রস খেয়েছেন?
২০। আমি সেই ঐতিহ্য এখনও ধরে রেখেছি
খাওয়ার সময় ভাইয়া যদিও বলেছিলো এসবে ময়লা থাকে ব্যাকটেরিয়া থাকে....কে শোনে কার কথা
২১।
আমি ডাবের পানিও খাই এভাবে
২২। আমাদের খালি বাড়িটা যিনি পাহারা দেন; আমরা বাড়ীতে গেলে এইটুকু পারিশ্রমিক ত উনি পেতেই পারেন
আজকে ছিলো ভয়াবহ কুয়াশা। সবার নিষেধ সত্বেও তার মাঝেই বের হয়েছি(আমার চাপাচাপি টাই অবশ্য বেশী ছিলো) আল্লাহ আল্লাহ করে লন্ঞে উঠলেও মাঝ নদীতে দেখি অসংখ্য লন্ঞ নোঙর করে রেখেছে পথ খুজে না পেয়ে। আমাদের লন্ঞের সারেং কোথাও না থেমে কসরৎ করে যেতে যেতে একবার দিয়েছিলো চরের সাথে ঠেকিয়ে। অবশেষে আল্লাহর রহমতে পার হতে পেরেছি।
২৩। কুয়াশায় পথ না পেয়ে নদীর মাঝে নোঙর করে রেখেছে এক ফেরী
ছবি দেখে বিরক্ত হলে লেখকের কোন দোষ নাই সব দোষ পাঠকের; পাঠক কেন মজা করে দেখতে পারেনাই
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।