যদি ও ২০০৮ সাল থেকে রোগটি বাংলাদেশে কিছু এলাকায় দেখা যাচ্ছিলো কিন্তু অতি সম্প্রতি বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেশ ব্যাপক ভাবে চিকন গুনিয়ার ব্যাপকতা দেখা যাচ্ছে। এ রোগের প্রার্দুভাব দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় বেশ দেখা যাচ্ছে।
চিকুন গুনিয়া এক ধরনের ভাইরাস সংক্রামিত রোগ। এডিস মশা কামড়ের মাধ্যমে মানবদেহে এ রোগ ছড়িয়ে থাকে। ইহা মানব দেহ থেকে মশা এবং মশা থেকে মানব দেহে ছড়িয়ে থাকে।
উক্ত ভাইরাস রক্তের লোহিত কনিকা যেমন ফাইব্রোব্লাস্ট মেকরোফেজ নামক রক্ত কনিকাকে আক্রান্ত করে থাকে।
লক্ষণ সমষ্টি: প্রাথমিক অবস্থায় রোগী জ্বরে আক্রান্ত হয়ে থাকে, জ্বর যা দুই থেকে পাঁচ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়ে থাকে। জ্বরের পরে রোগী শরীরের বিভিন্ন গিটে ব্যথায় আক্রান্ত হয় এবং সারা শরীরে রেশ (লাল দাগ ও ফোলা) দেখা দেয় এর সাথে বমি ভাব শরীর ব্যথা ও প্রচন্ড দুর্বলতা অনূভুত হয়। গিটের ব্যথা সাধারণত হাত এবং পায়ের গিটকে আক্রান্ত করে থাকে। এ ধরনের গিটের ব্যথা সাধারণত কয়েক সপ্তাহ থেকে কযেক মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
সাধারণভাবে মশার কামরে দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে এ রোগের লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে।
প্রতিরোধ: যেহেতু চিকুন গুনিয়া মশা বাহিত রোগ তাই এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে এ রোগ প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
আমাদের মতো দেশে বিভিন্ন রোগের প্রার্দূভাব যে ভাবে হচ্ছে,এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা না নেওয়া প্রয়োজন।
এমনিতেই আমাদের দেশে মশক নিধনের যে করুন অবস্হা, অপরিস্কার ড্রেনেজ ব্যবস্হা, সিটি ব্যবস্হা দুর্বল, আপামর জনগন বে এখনই সতর্ক থাকার জন্য মিডিয়াকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিতে হবে।
সবার সহযোগিতা কাম্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।