সত্য আর মিথ্যার মধ্যে নিরপেক্ষতা নয় হিলারী ম্যডাম বাংলাদেশ সফরে আসছেন না, কারন- ১) ড: ইউনুস ২) চুদিল সমাজ ৩) মিডিয়া। এই ৩ এর ব্যপারে ম্যডাম বন্ধু ভাবাপন্ন কিন্তু সরকার তা না। আসুন আমরা সরকার পতনের আন্দোলনে নামি আর ম্যডাম ক্লিনটনকে (কুমির না কিন্তু) বাংলাদেশ সফরে নিয়ে আসি। আসুন আমরা সিরিয়া ও ইরানের জনগনকেও বলি, একইরকমভাবে ম্যডামের ইচ্ছা পূরন করুন। ইরাক, আফগানিস্তানের পথ ধরে আমেরিকান ফ্রিডম ও লিবারেশন (জানেনতো আমেরিকার ইরাক অপারেশনের নাম ছিল- লিবারেট ইরাক- ইরাকের 'স্বাধীনতা') উপভোগ করেন। .. প্রথম আলো ও বিএনপির নতুন অবস্থানের মতোন ম্যডাম ক্লিনটনও যুদ্ধপরাধের বিচার 'আন্তর্জাতিক' মানের হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। আহা সংশয়ের কি আছে, তারা যথার্থই তাদের ১৯৭১ এর পরিক্ষিত 'ইসলামি' সহযোদ্ধাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন। 'আন্তর্জাতিক' মানের বিচার তো হবেই না, কারন- প্রথমত, আন্তর্জাতিক মানের যুদ্ধপরাধের বিচার করতে হলে, বিচার করতে হবে- একটি দেশের সরকার প্রধানের, যেমন কিনা রেকর্ড সময়ের মধ্যে গোপন বিচার তারা করেছেন সাদ্দাম বা গাদ্দাফীর। সরকার প্রধান না হয়েও 'আন্তর্জাতিক' মানের বিচারের বিরল সৌভাগ্য পেয়েছেন, তাদের এক সময়ের পেয়ারের দোস্ত লাদেন। সেক্ষেত্রে আসুন আমরা আমাদের জাতির বিবেক ইউনুস, মতি, মোজাফ্ফরদের পেয়ারের দোস্ত ও প্রকাশ্য পার্জিয়ান হিলারী ম্যডামের কথামতো আর্ন্তজাতিক মানের বিচার করি- হাসিনাকে সাদ্দাম, গাদ্দাফী কায়দায় হত্যা করার মাধ্যমেই সেটা সম্ভব, তাই না? তারপরে কি আমরা ইরাক, লিবিয়া, আফগান, পাকি ভাইদের মতোন 'স্বাধীন' আর মহাসুখে থাকতে পারবো ? আমাদের চুদিল সমাজের ও প্রথম আলোর নেতা, আমেরিকা প্রবাসী মইন ও ফকর ভাইরা কি বলেন ?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।