আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার বলেন, গুম-অপহরণ-হত্যা অপরাধীদের কৌশল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পোশাক ব্যবহার করে তারা এসব অপরাধী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। শনিবার বেলা ১১টায় রাজারবাগ পুলিশ টেলিকমভবন অডিটরিয়ামে ‘অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার্স কল্যাণ সমিতির সাধারণসভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। তার দাবির সাথে অনেকটাই মিলে যাচ্ছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্র সাহারা খাতুন ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী টুকু’র হাজির করা তত্ত্বের। আইজি বলেন, “এ বিষয়ে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর সংশ্লিষ্টতা আছে কী-না তা পর্যালোচনা করে দেখা হচ্ছে। এর আগেও এরকম ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ও র্যাব অপরাধীদের খুঁজে বের করেছে। এখনও বের করা সম্ভব হবে।” অথচ এখন পর্যন্ত সারা দেশ থেকে কয়েকশ মানুষ নিখোঁজ হলেও একটি একজনকেও এখনো পর্যন্ত ধরা গেছে? খুঁজে পাওয়া গেছে কলাবাগানের স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা সুজনের অপহরণকারীদের? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা সোহেলের অপহরণকারীদের? অথবা সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার চৌধুরী আলমের অপহরণকারীদের?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।