কাপুরুষের শেষ আশ্রয় হল দেশপ্রেম সাভার ফ্যাক্টরি থেকে সন্ধ্যায় ফিরছিলাম। রাস্তায় ভয়াবহ জ্যাম! সারাদিনের ক্লান্তিতে হয়ত একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে গিয়েছিলাম। হঠাৎ চোখ খুলে রাস্তার ডানপাশে সড়কদ্বীপের দিকে তাকিয়ে চমকে উঠলাম! এবং তখনই বিচক্ষণ সুরঞ্জিত বাবুকে রেলমন্ত্রী করার যৌক্তিকতা হাড়ে হাড়ে টের পেলাম! সেই সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতাকে স্যালুট জানালাম। কারণ রেলমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেয়ার মাস না পেরোতেই সুরঞ্জিত বাবু দেশের রেল ব্যবস্থাকে ডিজিটালাইজড করার কাজ শুরু দিয়েছেন। প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তিনি রেললাইনবিহীন সাভার বাসস্ট্যান্ডকে জংশনে উন্নিত করেছেন। ছোটবেলা থেকে ময়মনসিংহ জং, আখাউড়া জং, সৈয়দপুর জং দেখতে দেখতে চোখে জং ধরে গেছে। নতুন এই জংশন দেখে জঙ্গী- থুকু! জংলী- থুক্কু! পুলক অনুভব করছি। বিশ্বাস না হলে নিচের ছবিটি দেখুন- ডিজিটাল সরকারের সাফল্যের মুকুটে আরেকটি পালক যোগ হল! তবে ঠিক কোন প্রাতঃস্মরণীয় মনীষীর নামে সাভার বাসস্ট্যান্ডের নাম মুরাদ জং হল সেটা অবশ্য অজানাই রয়ে গেছে!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।