এবার ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস ঘোষণা দিলেন গ্রামীণ ব্যাংকের ৮৪ লাখ সদস্য এবং তাদের পরিবারের কথা। ইউনুস বলেছেন ৮৪ লাখ নারী সদস্য এদেশের নাগরিক আর গ্রামীণ ব্যাংক ভাঙ্গলে তারা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে জানিয়ে দেবে দেশের জনগণ তথা ওই সব সদস্যরা কি চায় ?
এর আগে ও কিন্ত আল্লামা শফী একই কথাই বলেছিল সরকার প্রধানকে কিন্তু দুই জনের বাচন ভঙ্গি ছিল দু্রকম। শফী সাহেব মাঠে ময়দানে লোক সমাগম করে হুজুরী ওয়াজ-নসিয়তের ভাষায় যে কথা বলেছিল ইউনুস সাহেব ও তার ইউনুস সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সরকারকে সতর্ক বাণী দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এখানে লোক সমাগম তেমন একটা দেখা যায় না।
শফী সাহেব বলেছিল ওনারা কোন রাজনৈতিক অংশ নয় তবে ক্ষমতায় থাকতে গেলে ও সরকারের ওদের দরকার-ক্ষমতায় উঠতে গেলে ও ওদের দরকার-ক্ষমতা থেকে নামতে গেলে ও ওদের দরকার।
যার প্রমাণ তারা বিগত পাচঁটি সিটি নির্বাচনে দিয়েছে। প্রকারান্তরে ইউনুস সাহেবের কথাতে ও একই কথা ফুটে উঠে।
ব্লগে দেখা যায় কিছু লোক আল্লামা শফীকে বিশ্রী আজে-বাজে ভাষায় গালি গালাজ করেই যাচ্ছে । এতে ওই ব্যক্তির কি হয় আমি জানি না তবে যারা গালি গালাজ করে তাদের যে একটা খারাপ পরিচয় পাওয়া যায় সেটা একটু বিশ্লেষণ করা দরকার কারণ এখন য়ে ইউনুস সাহেব যে কথা বলছে তার জন্য ও কি ইউনুস সাহেবকে গালিগালাজ করবে ? শফী আর ইউনুস সরকারের বল্গাহীন আচরণের জন্য এক একটা নাম মাত্র। তাদের ও ভুল ভ্রান্তি আছে এবং থাকবে, তাই বলে নিজেকে ব্লগার পরিচয়ে গালি গালাজ করা কতটা যুক্তিসঙ্গত সেটা ও একটু বিবেচনা করা প্রয়োজন ।
প্রত্যেকের মতামতে পার্থক্য থাকতে পারে তবে গালাগলি তার কোন সমাধান নয়, প্রয়োজন তত্ব-তথ্য আর উপাত্ত দিয়ে বিশ্লেষণ দ্বারাই প্রকৃত সমাধান।
কারণ এখনই উপযুক্ত সময় য়ে আওয়ামিলীগ-বিএনপি অথবা ক্ষমতা আগ্রাসী স্বার্থপর-লুটতরাজ-র্দুনীতি পরায়ন দলকে বিদায় জানিয়ে তাদেরকে বুঝিয়ে দেওয়া উচিত রাষ্ট্রের মালিক জনগণ,সরকার নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।