একজন জামাতের দালাল আমাকে খুর ক্রোধ ওপুলিশের পোশাক পরে নকল পুলিশের গাড়ি চুরি চলছেইকষ্টের সাথে বলল,ভাই এই জালিম সরকার নাস্তিক সরকার হেফাজতের অনেক কর্মীকে হত্যা করেছে তেঁতুল হুজুর আল্লামা শফির ‘তেঁতুল তত্ত্ব’
হেফাজতে ইসলামের প্রধান নেতা আল্লামা শফির একটি বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপিং নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে রীতিমতো তোলপাড় চলছে। একটি ওয়াজ মাহফিলে দেয়া বক্তৃতায় হেফাজত নেতা শফি কেবল অশ্লীল কথাবার্তাই বলেননি, তিনি পোশাকশিল্পে কাজ করা নারীকর্মীদের নিয়ে রুচিহীন নানান মন্তব্য করেছেন। বাজে মন্তব্যের হাত থেকে বাদ যায়নি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া ছাত্রছাত্রীরাও।
ওয়াজে নারীদের তিনি তুলনা করেছেন তেঁতুলের সঙ্গে। তেঁতুল দেখলে মানুষের যেমন জিভে জল আসে তেমনি নারীদের দেখলে ‘দিলের মইধ্যে লালা বাইর হয়’ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
আল্লামা শফির ওই বক্তব্য নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকসহ নানান ব্লগে এখন সমালোচনার ঝড় বইছে। বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ওই বক্তব্যের নিন্দা জানাচ্ছেন। এ বিষয়ে এরই মধ্যে নারী নেত্রীরাও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ওই ভিডিও ক্লিপটি এখন ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় পাওয়া যাচ্ছে। তবে ওই বক্তব্যটি শফি কবে কোথায় দিয়েছেন তার কোনো সূত্র উল্লেখ নেই।
ভিডিও ক্লিপটিতে আল্লামা শফি নারীদের তেঁতুলের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, ‘মহিলাদের ক্লাসের সামনে বসানো হয় কলেজে ভার্সিটিতে, পুরুষরা কি লেখাপড়া কইরতেছে? মহিলা তেঁতুলের মতো-তেঁতুলের মতো-তেঁতুলের মতো। ছোট্ট একটা ছেলে তেঁতুল খাইতেসে, আপনে দেখতেছেন, আপনার মুখ দিয়া লালা বাইর হবে। সত্য না মিথ্যা বলেন তো? তেঁতুল বৃক্ষের নিচ দিকে আপনে হাইটা যান, আপনার মুখ থেকে লালা বাইর হয়। মার্কেটে যেখানে তেঁতুল বিক্রি করে ওদিকে যদি আপনে যান, আপনার মুখ থেকে লালা বাইর হয়। মহিলা তার থেকেও বেশি খারাপ! মহিলাদেরকে দেখলে দিলের মইধ্যে লালা বাইর হয়, বিবাহ করতে ইচ্ছা হয়।
লাভ ম্যারেজ/কোর্ট ম্যারেজ করতে ইচ্ছা হয়। হয় কিনা বলেন? এই মহিলারা তেঁতুলের মতো। ’
তিনি বলেন, দিনেরাত্রে মহিলাদের সাথে পড়ালেখা করতেছেন, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। রাস্তাঘাটে হাঁটাহুটা করতেছেন, হ্যান্ডশেক কইরা কইরা, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। যতোই বুজুর্গ হোক না কেন, এই মহিলাকে দেখলে, মহিলার সাথে হ্যান্ডশেক করলে আপনার দিলের মধ্যে কুখেয়াল আইসা যাবে, খারাপ খেয়াল।
এইটা মনের জেনা, দিলের জেনা হইতে হইতে আসল জেনায় পরিণত হবে। এটা সত্য না মিথ্যা?’
পোশাক শিল্পের সঙ্গে জড়িত নারীকর্মীদের নিয়েও আল্লামা শফি নানা ধরনের বাজে মন্তব্য করেন। সাবধান করে দেন কর্মীর অভিভাবকদের। তিনি বলেন, আপনার মেয়েকে কেন দিচ্ছেন গার্মেন্টসে চাকরি করার জন্য? চাকরি তো অনেক করতেছেন। আপনার বিবিও ইশকুলে লেখাপড়া করায় ডাক্তার হইছেন।
আপনেও ডাক্তার, আপনার মেয়েরাও ইশকুলে চাকরি করে গার্মেন্টসে চাকরি করে। সবাই টাকা-পয়সা অর্জন করতেছেন, তবু কুলাইতেছে না, কুলাইতেছে না। অভাব-অভাব-অভাব-অভাব। আগের যুগে একজনে কামাই রোজগার করছে, স্বামী। ছেলে, সন্তান, বৌ, বেটি সবাইকে নিয়া ফরাগতের সাথে খাইছে।
এখন বরকত নাই। এতো টাকা-পয়সা রোজগার করতেছেন, তবু কুলাইতেছে না, অভাব-অভাব-অভাব, বরকত নাই।
শফি বলেন, গার্মেন্টসে কেন দিছেন আপনার মেয়েকে? ফজরে ৭/৮ টা বাজে চলে যায়, রাত ৮টা, ১০টা, ১২টায়ও আসে না। কোন পুরুষের সাথে ঘোরাফেরা করতেসে তুমি তো জানো না। কতোজনের মধ্যে মত্তলা হচ্ছে আপনার মেয়ে, আপনে তো জানেন না।
জেনা কইরা কইরা টাকা রোজগার করতেছে, কী বরকত হবে?
মেয়েদের তাড়াতাড়ি বিয়ের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, আপনারই মহিলা মেয়েদের স্কুলে, কলেজে, ভার্সিটিতে লেখাপড়া করছে। আরেহ, ক্লাস ফোর ফাইভ পর্যন্ত লেখাপড়া করান। বিবাহ শাদি দিলে স্বামীর টাকা-পয়সার হিসাব কইরতে পারে মতো, অতটুকু দরকার। বেশি বেশি আপনার মেয়েকে আইজকে স্কুলে কলেজে ভার্সিটিতে লেখাপড়া করাইতেছেন, লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতেছেন। কিছুদিন পরে আপনার মেয়ে স্বামী একটা নিজে নিজে ধরি নিবে, লাভ ম্যারেজ-কোর্ট ম্যারেজ করি চলি যাবে।
আপনার কথা স্মরণ করবে না। কয়জন আছে আপনেরা বলেন মহিলা?’
মোবাইল ফোন নিয়েও বিরক্তির শেষ নেই আল্লামা শফির। তিনি বলেন, ‘এখন আরো মোবাইলের জামানা, কিসের জামানা আরে বলেন না ভাই? আমার কথা বুঝে আসছে নি? এই ভুলগুলা কেউ বলে না ওয়াজে শুধু রঙ তামাশার ওয়াজ করে চলে যায়। মোবাইলের জামানা মহিলার কাছে, সবার কাছে। মহিলার কাছে মোবাইল, পুরুষের কাছে মোবাইল।
ছাত্র-ছাত্রীর কাছে মোবাইল-মোবাইল-মোবাইল। ছাত্র ছাত্রীর থেকে নাম্বার নিয়ে নিছে, ছাত্রী ইশকুল কলেজের ছাত্রের কাছ থেকে নাম্বার নিয়ে নিছে, বাস লেখাপড়া যা করলেন। ’
হেফাজতে ইসলামের প্রধান নেতা আল্লামা শফির একটি বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপিং নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে রীতিমতো তোলপাড় চলছে। একটি ওয়াজ মাহফিলে দেয়া বক্তৃতায় হেফাজত নেতা শফি কেবল অশ্লীল কথাবার্তাই বলেননি, তিনি পোশাকশিল্পে কাজ করা নারীকর্মীদের নিয়ে রুচিহীন নানান মন্তব্য করেছেন। বাজে মন্তব্যের হাত থেকে বাদ যায়নি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া ছাত্রছাত্রীরাও।
ওয়াজে নারীদের তিনি তুলনা করেছেন তেঁতুলের সঙ্গে। তেঁতুল দেখলে মানুষের যেমন জিভে জল আসে তেমনি নারীদের দেখলে ‘দিলের মইধ্যে লালা বাইর হয়’ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। আল্লামা শফির ওই বক্তব্য নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকসহ নানান ব্লগে এখন সমালোচনার ঝড় বইছে। বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ওই বক্তব্যের নিন্দা জানাচ্ছেন। এ বিষয়ে এরই মধ্যে নারী নেত্রীরাও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ওই ভিডিও ক্লিপটি এখন ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় পাওয়া যাচ্ছে। তবে ওই বক্তব্যটি শফি কবে কোথায় দিয়েছেন তার কোনো সূত্র উল্লেখ নেই। ভিডিও ক্লিপটিতে আল্লামা শফি নারীদের তেঁতুলের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, ‘মহিলাদের ক্লাসের সামনে বসানো হয় কলেজে ভার্সিটিতে, পুরুষরা কি লেখাপড়া কইরতেছে? মহিলা তেঁতুলের মতো-তেঁতুলের মতো-তেঁতুলের মতো। ছোট্ট একটা ছেলে তেঁতুল খাইতেসে, আপনে দেখতেছেন, আপনার মুখ দিয়া লালা বাইর হবে। সত্য না মিথ্যা বলেন তো? তেঁতুল বৃক্ষের নিচ দিকে আপনে হাইটা যান, আপনার মুখ থেকে লালা বাইর হয়।
মার্কেটে যেখানে তেঁতুল বিক্রি করে ওদিকে যদি আপনে যান, আপনার মুখ থেকে লালা বাইর হয়। মহিলা তার থেকেও বেশি খারাপ! মহিলাদেরকে দেখলে দিলের মইধ্যে লালা বাইর হয়, বিবাহ করতে ইচ্ছা হয়। লাভ ম্যারেজ/কোর্ট ম্যারেজ করতে ইচ্ছা হয়। হয় কিনা বলেন? এই মহিলারা তেঁতুলের মতো। ’
তিনি বলেন, দিনেরাত্রে মহিলাদের সাথে পড়ালেখা করতেছেন, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না।
রাস্তাঘাটে হাঁটাহুটা করতেছেন, হ্যান্ডশেক কইরা কইরা, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। যতোই বুজুর্গ হোক না কেন, এই মহিলাকে দেখলে, মহিলার সাথে হ্যান্ডশেক করলে আপনার দিলের মধ্যে কুখেয়াল আইসা যাবে, খারাপ খেয়াল। এইটা মনের জেনা, দিলের জেনা হইতে হইতে আসল জেনায় পরিণত হবে। এটা সত্য না মিথ্যা?’
পোশাক শিল্পের সঙ্গে জড়িত নারীকর্মীদের নিয়েও আল্লামা শফি নানা ধরনের বাজে মন্তব্য করেন। সাবধান করে দেন কর্মীর অভিভাবকদের।
তিনি বলেন, আপনার মেয়েকে কেন দিচ্ছেন গার্মেন্টসে চাকরি করার জন্য? চাকরি তো অনেক করতেছেন। আপনার বিবিও ইশকুলে লেখাপড়া করায় ডাক্তার হইছেন। আপনেও ডাক্তার, আপনার মেয়েরাও ইশকুলে চাকরি করে গার্মেন্টসে চাকরি করে। সবাই টাকা-পয়সা অর্জন করতেছেন, তবু কুলাইতেছে না, কুলাইতেছে না। অভাব-অভাব-অভাব-অভাব।
আগের যুগে একজনে কামাই রোজগার করছে, স্বামী। ছেলে, সন্তান, বৌ, বেটি সবাইকে নিয়া ফরাগতের সাথে খাইছে। এখন বরকত নাই। এতো টাকা-পয়সা রোজগার করতেছেন, তবু কুলাইতেছে না, অভাব-অভাব-অভাব, বরকত নাই।
শফি বলেন, গার্মেন্টসে কেন দিছেন আপনার মেয়েকে? ফজরে ৭/৮ টা বাজে চলে যায়, রাত ৮টা, ১০টা, ১২টায়ও আসে না।
কোন পুরুষের সাথে ঘোরাফেরা করতেসে তুমি তো জানো না। কতোজনের মধ্যে মত্তলা হচ্ছে আপনার মেয়ে, আপনে তো জানেন না। জেনা কইরা কইরা টাকা রোজগার করতেছে, কী বরকত হবে?
মেয়েদের তাড়াতাড়ি বিয়ের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, আপনারই মহিলা মেয়েদের স্কুলে, কলেজে, ভার্সিটিতে লেখাপড়া করছে। আরেহ, ক্লাস ফোর ফাইভ পর্যন্ত লেখাপড়া করান। বিবাহ শাদি দিলে স্বামীর টাকা-পয়সার হিসাব কইরতে পারে মতো, অতটুকু দরকার।
বেশি বেশি আপনার মেয়েকে আইজকে স্কুলে কলেজে ভার্সিটিতে লেখাপড়া করাইতেছেন, লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতেছেন। কিছুদিন পরে আপনার মেয়ে স্বামী একটা নিজে নিজে ধরি নিবে, লাভ ম্যারেজ-কোর্ট ম্যারেজ করি চলি যাবে। আপনার কথা স্মরণ করবে না। কয়জন আছে আপনেরা বলেন মহিলা?’
মোবাইল ফোন নিয়েও বিরক্তির শেষ নেই আল্লামা শফির। তিনি বলেন, ‘এখন আরো মোবাইলের জামানা, কিসের জামানা আরে বলেন না ভাই? আমার কথা বুঝে আসছে নি? এই ভুলগুলা কেউ বলে না ওয়াজে শুধু রঙ তামাশার ওয়াজ করে চলে যায়।
মোবাইলের জামানা মহিলার কাছে, সবার কাছে। মহিলার কাছে মোবাইল, পুরুষের কাছে মোবাইল। ছাত্র-ছাত্রীর কাছে মোবাইল-মোবাইল-মোবাইল। ছাত্র ছাত্রীর থেকে নাম্বার নিয়ে নিছে, ছাত্রী ইশকুল কলেজের ছাত্রের কাছ থেকে নাম্বার নিয়ে নিছে, বাস লেখাপড়া যা করলেন। ’
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।