ও আমার দেশের মাটি তোমার মাঝে ঠেকায় মাথা সন্ধ্যায় গিয়েছিলাম বনানী, বাসায় ফেরার সময় ভাবলাম, নিজে তো পারছি না কোন কিছুতে সম্পূর্ণভাবে যোগ দিতে তো একবার গিয়ে ৫ মিনিটের জন্য পাশে দাড়ালে হয়ত কিছুটা উৎসাহ দেয়া হবে। তো চলে গেলাম প্রেসক্লাব। মনে করেছিলাম ছেলেগুলোর শুকনো মুখ দেখব, দুই দিন হয়ে গেল অনশন করছে, হয়ত দেখব অবস্থা খারাপ। কিন্তু অবাক বিষয়, এদের চোখ জ্বলছে, কি আগুন জ্বলে আছে ঐ চোখে তা সহ্য করার ক্ষমতা আমার মত দূর্বল মানুষ কেন বাজি ধরতে পারি মাননীয় খালেদা-হাসিনারও হবে না। আরামের গদীতে বসে দলের মানুষদের হুকুম দেয়া আর দিনের পর দিন না খেয়ে অনশন করার ভেতর অনেক ফারাক আছে। হয়ত পা-চাটা চামচাগুলো অথবা দলীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো তাদের এই খবর জানাবেই না যে কিছু তরুন অনশন করছে। তারা মরে গেলেই বা কি? অনশনরত তরুনদের বলব, তোমরা আগুন জ্বালছ, তোমাদের এ কাজে যদি নেত্রীরা আলোচনায় নাও বসে তবুও জেনে রাখ তোমরা আগুন জ্বালছ, এটা ছড়াবেই। হয় নেত্রিরা আলোচনায় বসবে নতুবা দেশের মানুষের কাছে তাদের মুখোশ খুলে যাবে...মানুষ দেখবে তারা আসলে কতটা নির্লজ্জ, নিজের মানের জন্য তারা সব করতে পারে, মানুষ মরলেও তাদের কিছু যায় আসে না।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।