সেই চিরবিদ্রো.... যে লড়াই , কখনো শেষ হয়না.... বাংলাদেশের ইতিহাসে গণতন্ত্রের নামে সবচে বেশী অগণতান্ত্রিক কাজ কে করছে?
ইতিহাসের সামান্য ধারনা থাকা লোকও বলবে - আওয়ামীলীগ।
১৯৭৪ এর সবদল বিলীন করে একদলীয় বাকশাল থেকে শুরু করে পার্লামেন্টারিয়ান পদ্ধতি থেকে আজীবন প্রেসিডেন্ট থাকার খায়েশে প্রেসিডেন্সিয়াল ফর্মে যাওয়া....
হালের চট্রলা নির্বাচনের শোচনীয় হারের পর থেকেই ঢাসিক নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা, কথার ফুলঝুরি এবং অবশেষে অগণতান্ত্রিক উপায়ে প্রশাসক নিয়োগের খায়েশ থেকেই যে ঢাকা ভাগের পরিকল্পনা তা অধিকাংশ বিজ্ঞজনের মতামতে প্রকাশীত হচ্ছে।
এখন আওয়ামীলীগ সকল নিন্দুকের মূখ বন্ধ করতে পারে তাদের কাজ দিয়ে। তারা যদি সত্যি ঢাকা এবং ঢাকাবাসীর সেবার চিন্তা করে তবে তাদের প্রতি উদাত্ত আহবান-
আসুন এই দুইয়ের প্রমাণ হিসেবে সবার আগে ঢাকা বাসীর মতামতকে সম্মান দিন। জানুন তারা কি চায়।
কোন ব্যাক্তি বা গোষ্টীগত নয় পুরাই পুরা ঢাকাবাসীর মতামত নিন।
আয়োজন করুন গণভোটের।
ঢাসিক নির্বাচনি এরিয়ায় মাত্র একটা দিন ব্যায় করুন। কিছু অর্থ গেলেও আপনারা চিরদিন দায়মুক্ত থাকবেন। আর ঢাকা বাসীও তৃপ্তি পাবে তারা যা চেয়েছিল তাই হয়েছে।
পারবেন কি গণতন্ত্রের দাবীদার এই সরকার রাজধানীবাসীর এই নূন্যতম গণতান্ত্রিক অধীকারটুকু প্রতিষ্ঠা করে তাদের মতামতের ভিত্তিতে তাদের প্রিয় শহরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে, তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ঠুকু তাদের ভোগ করতে দিতে?
নইলে শুধূ ঢাকা নয়, পুরা দেশবাসীও আতংকিত হয়ে যতে পারে যে, এখানে জনগণের কথা বলা হলেও প্রকৃতপক্ষৈ জনমতের কোন দাম নেই এই আশংকায়!
যার আলটিমেট পরিণতি গণতন্ত্রের প্রতি অনাস্থা!
সেই আস্থা ফিরিয়ে দিতে, ঢাকাবাসীর সেবার দাবীর সত্যতা প্রমাণ করতে, ঢাকাবাসীর প্রকৃত মতামতের মূল্য দিতে আয়োজিত হোক ঢাকা ভাগ নিয়ে হ্যা/ না ভিত্তিক গণভোট।
পাঠক আপনারা কি বলেন?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।