https://www.facebook.com/udaspothik007 কিছুদিন আগে হয়ে গেল গাজীপুর সিটির নির্বাচন। বিশাল ব্যবধানে আওয়ামী প্রার্থীর হার। গাজীপুর আওয়ামী লীগের ঘাটি। সেখানে তাদের এই শীচনীয় পরাজয়।
কি দরকার ছিল আজমত উল্লারে সাপোর্ট দেওয়ার।
যেখানে জাহাঙ্গীর সম্নানের সহিত পাশ করে আসে কারন সে এতটাই মানুষের হৃদয়ে জায়গা নিয়েছে। তার উপর মানুষ চায় নতুন নেতৃত্ব। আবার আজমত উল্লারে নিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগে দ্বন্দ তো ছিলই।
করল আওয়ামী লীগ স্বজন প্রীতি । ১৮ বছর একটা লোক বসে থাকেন নি, অনেক আত্নীয় স্বজন বানিয়ে ফেলেছেন আওয়ামী লীগে।
তার উপর উনি ১৮ বছরের মেয়র। সেই প্রীতিতেই পেলেন দলীয় সমর্থন।
ফলাফল নিজেদের গর্তে নিজেরা পড়ল।
আজমত উল্লা ১৮ বছর মেয়র ছিল কিন্তু বর্ষাকালে মুল সমস্যা জলাবদ্ধতা দূর করতে পারেনি।
রাস্তার গর্তে পড়ে কেউ যদি পানিতে ডুবে যায় সে কি আর আজমত উল্লারে ভোট দিব।
হারিয়ে ফেলল ভোট বাক্স গাজীপুর থেকে সরকার ।
সরকারের মধ্য আছে কিছু সুবিধাবাদী দুমুখো সাপ যারা সরকার কে বিতর্কিত করে আসছে, করতেছে এবং করবে এটা সরকার নিজেই মনে হয় জানে না।
আছে কিছু উপদেষ্টা যারা ভুল পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত দিয়ে সরকারকে বিপথে পরিচালিত করছে।
ডঃ তৌফিক ই এলাহি। বিএনপির মওদুদের বায়রা ভাই।
কি দরকার ছিল এই লোকটারে উপদেষ্টা বানানোর। আওয়ামী লীগে কি আর কোন যোগ্য লোক নাই।
জ্বালানীখাতকে ধংস করে দিল বারবার জ্বালানীর মুল্য বাড়িয়ে।
আছেন উপদেষ্টা " মশিউর রহমান" পদ্মার খল নায়ক। ডুবিয়ে দিল সরকারকে পদ্মার জলে।
আসলে সরকারের চোখ অন্ধ হয়ে গেছে। কারন উপদেষ্টা হিসেবে
ডাঃ মোদাচ্ছের আলী আছেন। যিনি আবার চোখের ডাক্তার এবং সরকারের চোখের চিকিতসা মনে হয় উনি করতেছেন।
ভুল চিকিতসা করেছেন সরকার তাই অন্ধ হয়ে গেছে। সরকারের চিকিতসা ও অপারেশন এখন ফার্মগেটের ইশলামিয়া চক্ষু হাসপাতালে করতে হবে।
ডাঃ মোদাচ্ছের আলীকে নিয়ে আমার একটা ব্যবক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করিঃ
আমার চোখের এলার্জিক সমস্যা ছিল। বিএনপি আমলে ২০০৪ সালে গিয়েছিলাম ডাঃ মোদাচ্ছের আলীর কাছে ধানমন্ডিতে উনার ক্লিনিক মজিবুন্নেসা আই হাসপাতালে। সাতবার উনাকে দেখিয়েছিলাম। এরিস্টোফার্মা ছাড়া আর কোন কোম্পানীর ওষুধ দেননি। (এরিস্টোফার্মার দালাল মনে হয়)
সাতবারে আমার চোখের সমস্যাও কাটেনি।
পরবর্তিতে ইশলামিয়া হাস্পাতালে একবার দেখাই। একবারেই এলার্জিক সমস্যার সমাধান। সেই থেকে আজ আবধি আমি ভাল আছি। আর যেতে হয়নি চোখের ডাক্তারের কাছে।
যাক এই গেল গাজীপুর নিয়ে সরকারের কিছুদিন আগের ভুল।
চলতি ভুল বিসিএস নিয়ে। প্রিলিতে কোটা প্রথাটা চালু করে সরকার সাধারনের মনে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের সন্মানজনক অবস্থানটা বিষিয়ে তুলতেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের যোগ্যতা এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
অতিসত্তর এই কোটা সিট কমিয়ে দিন বা বাদ দিয়ে দিন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।