আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মগজের অসীম সামুদ্রিক গ্যংব্যাং

( বিষের সাগরে যে আমাদের খূঁজে এনে দিলো মণিমুক্ত সেই ছেলেটি " ইমরান " যার সাথে হয়তো আর দেখা হবে না কোনোদিনো ) পলায়ন , যাকে আধুনিক নগরবাসীরা বলে হলিডে সেই হলিডের কাছে দেহ পেতে দিলো একটা লম্বা বাস তার আগে আমাদের দেহে দেহে তামাটে নগরের বিষ তাই সেই বিষপতিক্রিয়ায় যথারিতী মাতাল বাতাসের মত বাসস্টপেজের সময়ের পথ পেরিয়ে যেতে সময় বিলম্বে হারিয়ে যাওয়া তারপর তার সব ডিজেল ঠিক আছে কিনা আর সেই প্রবাদকে মিথ্যা করে দিয়ে “ তেলে জলে মেশে না “ বাস টা আমাদেরকে তার তেলভরা জাপানী গাড়ি নিয়ে বাঙ্গালী ড্রাইভার আজরাঈলের শত্রুবেশী কবির স্বজাতির গর্বে আমাদেরকে নিয়ে চললো অগাধ সাগর জলের দিকে আমাদের শরীরে তখনো নাগরিক তামাটে বিষের ফুল ফুটে উঠছে যেন কোন সিরিঞ্জের প্রিষ্টনের চাপে নেমে যাওয়া মরফিন তামাটে করে তুলেছে লাল গোলাপের পাপঁড়ি আর আমরা প্রিস্টনের চাপে বেবি নিডলের ছোট্ট ছিদ্র দিয়ে আমাদের ধমনীর রক্ত সমুদ্র ফুলে ফেপে হয়ে যাচ্ছে আমাদের বাস নামিয়ে দেবে যেই সাগরতীরে সেই সমুদ্রের মত আর মাঝখানে আমাদের সাথে এমন এক নারী যার মনের আকাশকে বাঙ্গালী মুসলমান ঈশ্বর একটা ঘরের সিলিং বানাতে চায়...... যাই হোক তারপর আমরা সেই সমুদ্রতীরে আর বিষ আসে সমুদ্রের ওপার থেকে কোরাল মাছের পেটের ভেতরে গোলাপী বিষ আমাদের এতই ডুবিয়ে রাখে ্মেরিন প্লাজা হোটেলর লাল সোফার ভেতরে যে অনেক দৌড়ে গিয়েও দেখতে পারিনা সমুদ্রের ক্লাসিকাল গোলাপী সূর্যের অস্ত যেহেতু আমরা অস্তগামী হয়ে গেছি এরমাঝে সাগরের ওপারের কোন গোপন কারখানার গোলাপী বিষফুলের ফোটানোর অস্তগামী অন্ধকার দিগন্তে ......... এর পর আসে আফগান চাষীর বুক থকে আমেরিকান গুলিতে গলগল করে রক্ত রঙের যে পপি ফুল ফোটে সেই পপি ফুল ভারতীয় মগজের ল্যাবরোটরিতেতে তরল কোডিন হয়ে এই সমুদ্রতীরে আমাদেরকে আরো মিশিয়ে দিলো সমুদ্রের গভীর স্রোতে আর বালুর সৈকতে পেতে রাখা বিত্তবানের চেয়ারে আমাদের মধুবিত্ত রাতের শুয়ে থাকা পাশাপাশি বন্ধু হিসেবে যারা খুব চেনা আর মানুষ হিসেবে শুধু প্রতিদিন আবিষ্কার যেহেতু তারা আসলেই অচেনা আর এর মাঝে নাগরিক প্রেমিকাদের ফোন কল “জানুপানু, মিষ্টিটিষ্টি লবণের দানা , জানেমন , বেইবি” “ওখানে বিপদ সঙ্কেত কত ? চোরাবালি চেনোতো ? ( দুজনের প্রেমের মত ) বেশী পানিতে নেমো না সোনা , অথবা ফেরত চায় কেউ তার পুরনো প্রেমের উপহার “ সমুদ্রে তখন জোয়ারে স্রোতের দিগন্তব্যাপী গ্যাংব্যাং নক্ষত্ররা তার গিলে খাওয়া দর্শক আর এখানে একটা ঢেউওকে সমুদ্রে ফেরত না দিয়ে নিজের কোন স্ট্রিং এ আটকে ফেলার চেষ্টা আর ক্যামেরায় তখন স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য উদ্গ্রীব লেন্স আমাদের পকেটের মানিব্যাগে তখন কিছু অনাহারী ধাতব মুদ্রার ক্ষুধার কান্না শোনা যায় আর আমাদের পাকস্থলী সেই মুদ্রায় কেনা এক রঙ্গীন বেলুনের মত ফেঁপে ওঠে । এরপর এক নিঃসংগ ভাস্কর নিঃসংগ ঠিক না কারণ তার মা কালীর ভাস্কর্য থেকে রোজ রাতে এক পৌরানিক নারী তার নিঃসঙ্গগ ঘরে এসে জড়িয়ে ধরে তাকে , যখন সে জড়িয়ে ধরে জোরে তখন সেই কালী ভেনাস আর যখন সেই সমুদ্রের রাতের অন্ধকার হয়ে তার ঘরটাকে অন্ধকার করে রাখে তখন সে ভেনাস থেকে কালী হয়ে যায় আবার যদিও এই সব হতাশা আনে পরিণতি জেনে কোন একদিন এটা হবে সমুদ্রতীরে অবকাশের যাদুঘর অথবা রিসোর্ট আর বোকাচোদাদের উচ্চমুল্যে কন্ডোমের গার্বেজ ..... তারপর আবার লালসোফাসেট গোলাপী , তামাটে বিষ জেনে শুনে পান করা ঝগড়া , সংশয় , মুখোশ খুলে যাওয়া , লোভ স্বার্থপরতার জীবন্ত দংশন তবু এখানে এরা সব এমন যে সমস্ত দংশন শেষে একে অপরকে মুহুর্তেই চুমু খেয়ে ফেলি যেমন অনেক প্রেমে মাতাল যুবক প্রেমিকাকে গুলি করে মেরে ফেলে তার মরা ঠোঁটে প্রেমের চুড়ান্ত চুমু খাচ্ছে বন্ধুত্ব শুধু জড়িয়ে ধরায় না তা হতে হবে মাঝে আমি তাকে ছিটকে লাথিতে অনেক দূরে সরিয়ে ফেলছি আর তারপর গ্যাংব্যাং মগজের হেরেমে নাচছে অজস্র নগ্ন হুরপরী তাদের গ্যংব্যাং আর আমাদের মগজে মগজে বিষের সেতু আহা মগজের গ্যংব্যাং !!!! আহা মগজের গ্যংব্যাং !!!! সমুদ্রের স্রোতের মত ঘুমহীন ছিলাম আমরা আর বার্মিজ মার্কেটের এক সাজানো পুতুলের পাকস্থলীর মত আমাদের পাকস্থলী ছিলো শুণ্য এর মাঝে সমুদ্রে ভেজা আদিম নারীর দেহ তার সমস্ত দেহের জড়তা সাগরের স্রোতের হাতে তুলে দেয়া আর মৎসকন্যার ধুমায়িত কফির ভেতরে নাগরিক সুন্দরীদের আলো ঝলমলে ঈশারা আমাদের গিটারের স্ট্রিং এর ঝঙ্কারে তাদের স্তনবৃন্তের মাংসল রিপুস্ট্রিং এর ঝঙ্কার পথভুলে হোটেল খুঁজে অবশেষে তারপর আবার লালসোফাসেট গোলাপী , তামাটে বিষ জেনে শুনে পান করা ঝগড়া , সংশয় , মুখোশ খুলে যাওয়া , লোভ স্বার্থপরতার জীবন্ত দংশন তবু এখানে এরা সব এমন যে সমস্ত দংশন শেষে একে অপরকে মুহুর্তেই চুমু খেয়ে ফেলি যেমন অনেক প্রেমে মাতাল যুবক প্রেমিকাকে গুলি করে মেরে ফেলে তার মরা ঠোঁটে প্রেমের চুড়ান্ত চুমু খাচ্ছে বন্ধুত্ব শুধু জড়িয়ে ধরায় না তা হতে হবে মাঝে আমি তাকে ছিটকে লাথিতে অনেক দূরে সরিয়ে ফেলছি আর তারপর গ্যাংব্যাং মগজের হেরেমে নাচছে অজস্র নগ্ন হুরপরী তাদের গ্যংব্যাং আর আমাদের মগজে মগজে বিষের সেতু আহা মগজের গ্যংব্যাং !!!! আহা মগজের গ্যংব্যাং !!!! আর ফেরার তাড়া সবার নিজের অনস্ত্বিত্বের কাছে আর সে বাস তেলে জলে মেশে না যে সাগরের সাথে তবু পেটে ভরে আনে ডিজেল আর নাগরিক বিষ শিরায় ভরা পর্যটক ফেরার পথটাতে ঝাকুনি বেশী লাগে যেহেতু ফিরছি যেখানে সেখানে জীবন মসৃণ নয় আর জনসমুদ্র ছাড়া আর কোন সমুদ্র নাই যেখানে নর্দমার প্রবাহও স্থবির মানুষের অনস্ত্বিত্বে গড়ে ওঠে একটা নগরের অস্ত্বিত্ব সেখানে ফেরার জন্য তাড়া নেই আছে অস্ত্বিত্ব-এর বুনো মহিষ-মেশিনের তাড়া আর দৌড়ানি তবু সেই দৌড়ানির ভেতর আমার সাথে সাথে আকাশের দিগন্তের সৈকতে আঁচড়ে পড়ে যেন আমার মতই তাড়া খায় সে শূন্যতার কাছে আর আমি যেখানেই ফিরিনা কেন সমুদ্র ফেনার সঙ্গমে আমার জন্ম জীবন আমার শরীরের নোনা ঘ্রাণের নাম আমার শরীরে লেগে থাকে সবসময় সমুদ্রের লবণের গন্ধ দুরপাল্লার ফিরতি বাসের অজস্র শরীরের ছায়ার মত ছায়া তাদের দেহের সামাজিক ঘ্রাণ আর হাই স্মেল্ড কোন এয়ার ফ্রেসনারো পারবে না সেই নোনা সমুদের ঘ্রাণ আমাদের শরীর থেকে গাঁজার গন্ধে যে সমুদ্র এখোন আমাদের চোখের ভেতর তারা খশাচ্ছে গোলাপী , তামাটে বিষ জেনে শুনে পান করা ঝগড়া , সংশয় , মুখোশ খুলে যাওয়া , লোভ স্বার্থপরতার জীবন্ত দংশন তবু এখানে এরা সব এমন যে সমস্ত দংশন শেষে একে অপরকে মুহুর্তেই চুমু খেয়ে ফেলি যেমন অনেক প্রেমে মাতাল যুবক প্রেমিকাকে গুলি করে মেরে ফেলে তার মরা ঠোঁটে প্রেমের চুড়ান্ত চুমু খাচ্ছে বন্ধুত্ব শুধু জড়িয়ে ধরায় না তা হতে হবে মাঝে আমি তাকে ছিটকে লাথিতে অনেক দূরে সরিয়ে ফেলছি আর তারপর গ্যাংব্যাং মগজের হেরেমে নাচছে অজস্র নগ্ন হুরপরী তাদের গ্যংব্যাং আর আমাদের মগজে মগজে বিষের সেতু আহা মগজের গ্যংব্যাং !!!! আহা মগজের গ্যংব্যাং !!!! আহা মগজের অসীম সামুদ্রিক গ্যংব্যাং !!!! আহা মগজের সসীম রাতের আকাশের তারার গ্যংব্যাং !!!!  

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।