সরকার নতুন ভাড়ার হার ঘোষণা না করলেও দেশের কমপক্ষে ৩০০টি রুটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর থেকে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়। পরের দিন থেকেই যাত্রীদের পকেট কাটছে পরিবহন শ্রমিকরা। খোদ রাজধানীতেই কাউন্টার ও গেট-লক সার্ভিসের নামে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে দ্বিগুণ ভাড়া আদায় হচ্ছে বাস ও মিনিবাসে। যোগাযোগমন্ত্রী অতিরিক্ত ভাড়া আদায় রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিলেও খোদ বিআরটিএর (বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ) কর্মকর্তারা এ ব্যাপারে নির্বিকার।
পথে পথে অতিরিক্ত ভাড়া : আবদুল্লাহপুর থেকে চিড়িয়াখানা রুটে নবকলি পরিবহনের ২৪টি বাস নিয়মিত চলাচল করে থাকে। প্রায় ২৮ কিলোমিটার দূরত্বের এই রুটে সরকার নির্ধারিত ভাড়া মানা হচ্ছে না। সরকার সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করেছিল সাত টাকা। কিন্তু এই বাস কম্পানি আদায় করছে ১৫ টাকা। লোকাল বাসে খিলক্ষেত থেকে কাকলি পর্যন্ত যাত্রীপ্রতি ভাড়া ছয়-সাত টাকা হলেও এই বাসে নেওয়া হয় ১৫ টাকা।
একইভাবে কমপক্ষে ১৫০টি পরিবহন কম্পানিই নগরীতে এভাবে সরকারের নির্ধারণ করা ভাড়ার হার মানছে না। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।