বৃহষ্পতিবার দুপুরে গোপালপুর-ভূয়াপুর আসনের এমপি খন্দকার আসাদুজ্জামান ও গোপালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউনুস ইসলাম তালুকদার ঠান্ডা ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেন।
যমুনার ভাঙ্গন রোধে সেনা মোতায়েন প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তারা।
গত এক সপ্তাহের ভাঙ্গনে বাশুরিয়া, চর বাশুরিয়া, রাধানগর, কবলিবাড়ি ও পানিবাড়ি গ্রামের বসতবাড়ি, ফসলি জমি এবং গাছপালা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
গোপালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউনুস ইসলাম তালুকদার ঠান্ডা জানান, যমুনার ভাঙনে বাশুরিয়া গ্রামের ২৯৫টি, চর বাশুরিয়া গ্রামের ৩০৫টি, রাধানগর গ্রামের ৪০টি, কুবলিবাড়ি ও পানিবাড়ি গ্রামের ৪৭৫টি ঘর-বাড়ি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে।
এসব এলাকার বাসিন্দারা হঠাৎ করে সবকিছু হারিয়ে বাঁধের উপরে খোলা আকাশের নিচে বাস করছে বলেও জানান তিনি।
সরিষাবাড়ির পিংনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খন্দকার মোতাহার হোসেন বলেন, তারাকান্দি-ভূয়াপুর সড়ক বাঁধটি তীব্র ভাঙনে হুমকির মুখে রয়েছে।
বাঁধ ভেঙে গেলে যমুনা সার কারখানা থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের সার পরিবহন বন্ধ হয়ে যাবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।