কত আজানারে জানাইলে তুমি, কত ঘরে দিলে ঠাঁই দূরকে করিলে নিকট,বন্ধু, পরকে করিলে ভাই।
যমুনা নদীর উপর দিয়ে ট্রেনে চলছি। হঠাৎ খেয়াল হল এই তো শরৎ আমার কত্ত কাছে যেন হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যাবে। হাতে মোবাইল দিয়ে আমার ভালো লাগা গুলি ধরে রাখতে চাইলাম। এসি কূপের জানালা খোলা যায় না তাই ছবি কিছুটা ঝাপসা।
একবার ছুটে বের হলাম। ট্রেনের দরজাটা খুলে দাঁড়িয়ে কিছু ছবি তুললাম। আমি জানি এই ছবি দেখে অনেকেরই মনে হবে যদি একবার এর কাছে যেতে পারতাম। আমার ভালো লাগাটা সবার সাথে ভাগাভাগি করতে মন চাইল। তাইতো কিছু ছবি দিলাম।
শরৎ তোমার অরুন আলোর অঞ্জলী
ছড়িয়ে গেল ছাপিয়ে মোহন অঙ্গুলি।
শরৎ, তোমার শিশির ধোয়া কুন্তলে--
বনের পথে-লুটিয়ে পরা অঞ্চলে
আজ প্রভাতে হৃদয় উঠে চঞ্চলি। ।
মানিক-গাঁথা ওই-যে তোমার কঙ্কণে
ঝিলিক লাগায় তোমার শ্যামল অঙ্গনে।
কুঞ্জছায়া গুঞ্জরনের সঙ্গীতে
ওড়না ওড়ায় একি নাচের ভঙ্গীতে--
শিউলিবনের বুক যে উঠে আন্দোলি।
।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।