আমি আপনার তালে নেচে যাই,আমি মুক্ত জীবনানন্দ আমাদের এই তথাকথিত সুশীল সমাজে স্বীকৃত এবং অস্বীকৃত পাগলদের রয়েছে অবাধ বিচরন।কিন্তু এই পাগলদের জন্যে নেই কোন বিশেষ দিবস।পাগলদের রয়েছে অদমনীয়,অসাধরন বৈশিষ্ট্য তাদের শুধু মাত্র মানসিক প্রতিবন্ধীর কাতারে ফেলা উচিত নয়।এভাবে সমাজের পাগলদের বঞ্চিত করা হচ্ছে,পাগলদের নিজস্ব স্বকিয়তা রয়েছে।যা নির্দ্বিধায় প্রশংসার দাবিদার।চাইলেই যে কেউ পাগলামি করতে পারে,কিন্তু করে না,এর জন্যে প্রয়োজন অসীম সাহসিকতার। সমাজে আমরা অনেক ধরনের পাগল দেখে থাকি,যেমন অনেকে পাগলামি অনবরত করে এবং তাদের কথায়-কাজে তার প্রমান রাখে কিন্তু তা মানতে তারা নারাজ,এদের কে আমরা ‘মন্ত্রী’ হিসেবে চিনে থাকি,অনেকে এসব পাগলামি কে মেনে নেয় এদের আমরা ‘জনসাধারন’ বলে থাকি,অনেকে ইচ্ছে করে পাগলামি করে থাকেন এদের আমরা ‘প্রেমিক-প্রেমিকা’ বলে চালিয়ে দেই। অনেকে পাগলামির এসব অনাচার সইতে না পেরে ভারসাম্য নামক একটা বস্তু হারিয়ে ফেলে,এদের আমরা উন্মাদ বলে পাগলাগারদ নামক এক বিশেষ স্থানে পাঠিয়ে দি,এছাড়া ও সমাজের থরে-বিথরে রয়েছে অসংখ্য প্রতিভার পাগল যেমন গান পাগল,লিখা পাগল,ভাবের পাগল,ভবের পাগল,পাগল-পাগল……বলে শেষ না করতে পারার মত অগনিত পাগল। কিন্তু খুব আশ্চর্যজনক ভাবে এই সমাজে হাজার-হাজার দিবস থাকা স্বত্তেও পাগলদের নেই কোন আলাদা দিবস!!!তাই একজন সচেতন পাগল হিসেবে আমি এই বিষয়ে র্তীব্র প্রতিবাদ করছি এবং অতিসত্বর এই “পাগল দিবস” ঘোষনার আবেদন জানাচ্ছি।এবং আমার মত পাগলদের উদ্দ্যেশ্যে বলতে চাই “দুনিয়ার পাগল এক হও ,এক হও” “ পাগলামির ক্ষয় নয়,পাগলদের হোক জয়” “পাগলামি দীর্ঘজীবি হোক”,
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।