কিছুটা জেনে কিছুটা না জেনে........জীবন চলে যায় জীবনের নিয়মে..... একদা বাংলাদেশের সেনাবাহিনী হতে আগত একজন রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তার নাম উল্লেখ করার কোন প্রয়োজন নেই , কেননা তিনি তার লুলীও কর্মকাণ্ডের জন্য আজো বিখ্যাত। আজো প্রতিটা লুলের কাছে তিনি পারফেক্ট আইডল। প্রতিটা লুলের হৃদয়ে তিনি ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন ............
তার লুলীও কর্মকাণ্ডের কোন সীমা পরিসীমা নেই। আসুন আজকে তার একটি চরম লুলীও কাহিনী জানি
আমাদের সেই রাষ্ট্রপতির আবার বিদেশ ভ্রমনের খুব শখ ছিল।
তার কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় দেশ ছিল ‘থাইল্যান্ড’ ............আর অবশ্যই থাই রমণীরা। তিনি প্রায়ই বিভিন্ন সুতোয় থাইল্যান্ডে চলে যেতেন। সেবার তিনি কোন এক কারনে থাইল্যান্ডে গেলেন। থাই সামরিক জান্তাও তাকে ভালো পেত কারণ তিনি নিজেও ছিলেন সামরিক বাহিনী হতে আগত।
যাই হোক প্রথম রাতে রাষ্ট্রপতির জন্য যথাযথ আরাম আয়েশ আনন্দ ফুর্তির ব্যবস্থা করা হলো।
তার খেদমতের জন্য একজন অষ্টাদশী থাই রূপসী কন্যাকে নিয়োজিত করা হলো।
থাই কন্যার সাথে আনন্দ ফুর্তির এক উত্তেজক মুহূর্তে থাই কন্যা বার বার ‘ফুকাসো’ ‘ফুকাসো’ শব্দে চেঁচিয়ে উঠছিল । কিন্তু আমাদের উনি এর আগা মাথা কিছুই বুঝলেন না। কারণ তিনিত আর থাই ভাষা বুঝেন না। যাই হোক সেই রাতে তিনি সেই থাই ললনার উৎকৃষ্ট ব্যবহারে সচেষ্ট ছিলেন।
কিন্তু তার মাথায় কেবলই সেই থাই ললনার বলা একটি শব্দই ঘুরছে ‘ফুকাসো’ .........
যাই হোক পরদিন সকালে গলফ কোর্টে রাষ্ট্রপতি আর থাই জান্তার সামরিক কর্মকর্তাদের মাঝে কথা হচ্ছিল আর গলফ খেলা চলছিলো। এমন সময় আমাদের রাষ্ট্রপতি গলফ ক্লাব(লাঠি বিশেষ) দিয়ে একটি বলকে হিট করলেন, কিন্তু বলটি নির্দিষ্ট যায়গায় যেতে না যেতেই থাই কর্মকর্তারা একসাথে ‘ফুকাসো’ ‘ফুকাসো’ বলে চেঁচিয়ে উঠল। সাথে সাথে রাষ্ট্রপতির গত রাতের কথা মনে পরে গেল। তিনি দোভাষীর কাছে ‘ফুকাসো’ এর অর্থ জানতে চাইলেন। তখন দোভাষী জবাব দিল এভাবে,
>>>>>>>>>>> Sir, you have missed the ‘HOLE’ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।