আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জয়ের নেতৃত্বে বদলে যাবে বাংলাদেশ

দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, জীবনটাই বদলে যাবে। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম ওয়াশিংটন ডিসি থেকে: সজীব ওয়াজেদ জয়! বিশ্ব বাঙালির কাছে এ এক অতি পরিচিত নাম! কখনো বা তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনার সন্তান। কখনো বা তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নাতি। কখনো বা আইটি বিশেষজ্ঞ অথবা ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার। আবার কখনো তিনি বিশ্ব তরুণ নেতৃতের এক মূর্ত প্রতীক।

ছোটবেলা থেকেই দেশের বাইরে বেড়ে ওঠা এবং রাজনীতি থেকে দূরে বহুদূরে বিদেশে শিক্ষার আলোয় নিজেকে আলোকিত করে তোলার মধ্যেই ব্যস্ত থেকেছেন জীবনের অধিকাংশ সময়। মা জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বড় ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে শিক্ষার আলোয় আলোকিত একজন মানুষ হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সজীব ওয়াজেদ জয়কে রাজনীতির বাইরে রেখে সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলেছেন। ভারতের বাঙ্গালোরের সেন্ট জোসেফ কলেজে ম্যাথমেটিকস্, ফিজিকস ও কম্পিউটার সায়েন্সে ব্যাচেলর, টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এ ব্যাচেলর এবং সর্বশেষে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জন এফ কেনেডি স্কুল অব গভর্নমেন্টে “ইনোভেশন ইন গভার্নেন্স” কোর্সে সাফল্যের স্বাক্ষর রাখেন। এর সুবাদে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম সজীব ওয়াজেদ জয়কে আড়াইশত বিশ্ব ইউং নেতার একজন হিসাবে নির্বাচিত করে। ভারতের বাঙ্গালোরের সেন্ট জোসেফ কলেজে ম্যাথমেটিকস্, ফিজিকস্ এবং কম্পিউটার সায়েন্স পড়ার সময় থেকেই তিনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং কম্পিউটারের মাধ্যমে বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশিদের জন্য কিছু একটা করতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন।

বিশ্বে পিছিয়ে পড়া বাংলাদেশে একজন সুশিক্ষিত সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রয়োজন অনেক আগে থেকেই। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার দীর্ঘ ২০ বছর পর ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের মা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত করার সুযোগ দেখতে পান। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সজীব ওয়াজেদ জয় পর্দার অন্তরালে থেকে নিজের মেধা ও শিক্ষা দিয়ে পিছিয়ে পড়া বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত করার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তরিত করার কাজ শুরু করেন। সজীব ওয়াজেদ জয়ের উদ্যোগে সাবমেরিন ক্যাবল এর সাথে বাংলাদেশকে যুক্ত করা হয়।

কমিউনিকেশন অ্যান্ড কানেকটিভিটির মাধ্যমে সজীব ওয়াজেদ বিশ্বকে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামগঞ্জের মানুষের দোরগোড়ায় নিয়ে আসেন। ধনীলোকের ব্যবহার করা মোবাইল ফোন দেশের সাধারণ মানুষের হাতের মধ্যে চলে আসে স্বল্প মূল্যে। কিন্তু ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ হেরে যাবার পর থমকে যায় ডিজিটাল বাংলাদেশের কাজ। ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিশ্ব থেকে আবারো পিছিয়ে পড়তে শুরু করে আমাদের সোনার বাংলাদেশ। ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সজীব ওয়াজেদ জয় তাঁর মা জননেত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা হিসাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ এর স্লোগানকে সামনে নিয়ে আসেন এবং ঘোষণা করেন “দিন বদলের সনদ”।

ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার সজীব ওয়াজেদ জয়ের “দিন বদলের সনদ” দেশের তরুণ সমাজকে আকর্ষণ করে এবং নির্বাচনে বিপুল বিজয়ে সহায়ক হয়। এমন অনেক কিছুই হবে বাংলাদেশে তা কেউ ভাবেনি আগে! ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করার পরপরই সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন এবং গত পৌনে তিন বছরে বাংলাদেশে এমন অনেক যুগান্তকারী পরিবর্তন আনেন যা কেউ ভাবেনি আগে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের মেধা ও দক্ষতায় আজ ইন্টারনেট সেবা দেশের গ্রামের মানুষের হাতের মুঠোয় এসে পৌঁছেছে। গ্রামের একজন কৃষক মোবাইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে এখন কৃষি কাজের বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারছে। স্কুলের শিক্ষক আজ ক¤িপউটারের মাধ্যমে তাঁর ছাত্রদেরকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করে তুলছেন।

ছাত্ররা আজ ক¤িপউটারের মাধ্যমে ভর্তি ফরম সংগ্রহ করছেন, পরীক্ষার রেজাল্ট দেখছেন, ইন্টারনেট ও মোবাইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিল পরিশোধ, টেন্ডার জমা প্রদান, স্বাস্থ্য সেবা থেকে এমন কিছু নাই যা করতে পারছেন না। সজীব ওয়াজেদ জয়ের মেধায় ও পরিশ্রমে তথ্য প্রযুক্তির আলোয় আলোকিত হয়ে উঠছে আমাদের সোনার বাংলাদেশ এবং এর গ্রাম-গঞ্জ। মোবাইল ব্যাংকিং, এটিএম মেশিন, ইন্টারনেটের মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট সংগ্রহ সবই সম্ভব হচ্ছে আজ। কল সেন্টারের মাধ্যমে হাজার হাজার তরুণের চাকুরির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। গড়ে উঠছে আইটি সিটি, আইটি পার্ক।

কানেকটিভিটির মাধ্যমে দেশের পিছিয়ে পড়া প্রত্যন্ত অঞ্চলকে আলোকিত করে তোলা হচ্ছে। এর সবই সম্ভব হচ্ছে একজন আধুনিক শিক্ষায় সু-শিক্ষীত সৎ নিষ্ঠাবান সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্য। মা জননেত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা হিসাবে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বলিষ্ঠ ভুমিকায় বাংলাদেশ আজ বিদ্যুতের লোডশেডিংমুক্ত হবার পথে। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত ৫২শ’ মেগাওয়াট বিদুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে এবং আগামী ২০১২ সালের মধ্যে উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষে বর্তমান সরকার দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছে। দেশের যানজট নিরসনে সরকার নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।

উড়াল সেতু, ব্রিজ, রাস্তা-ঘাট নির্মাণ চলছে ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে যার পেছনেও সজীব ওয়াজেদ জয়ের বলিষ্ঠ ভূমিকা রয়েছে। গত ১৯ সেপ্টেম্বর সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিউইয়র্কে ‘বিশ্ব মহিলা ও শিশুস্বাস্থ্য’ উন্নয়নে অনন্য অবদানের জন্য সাউথ-সাউথ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। জাতিসংঘ ইকনোমিক কমিশন ফর আফ্রিকা, জাতিসংঘে অ্যান্টিগা-বারবুডার স্থায়ী মিশন, আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন ও সাউথ সাউথ নিউজ যৌথভাবে এই পুরস্কারের আয়োজন করে। এ বছর এ পুরস্কারের প্রতিপাদ্য ছিল ‘ডিজটাল হেলথ ফর ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট’। আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন-এর সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামাদুন তুরে নিউইর্য়কের ওয়ালডর্ফ অ্যাস্টোরিয়া হোটেলে আয়োজিত এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন।

পুরস্কার গ্রহণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এটি বাংলাদেশের জনগণ ও তার সরকারের কঠোর পরিশ্রমের ¯স্বীকৃতি। তিনি এই পুরস্কার দেশের জনগণকে উৎসর্গ করে বলেন, তাঁর সরকার প্রযুক্তির উৎকর্ষ ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আগামী এক দশকের মধ্যে একটি মধ্য আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়। ’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার করছে। মোবাইল ফোনে খুদেবার্তার মাধ্যমে ম্যালেরিয়া ও যক্ষা রোগের চিকিৎসাপত্র দেওয়া হচ্ছে। তিনি বাংলাদেশের শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমিয়ে আনার সাফল্যে গত বছর জাতিসংঘের মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট পুরস্কার গ্রহণের কথা উলেখ করে বলেন, ‘আমরা মনে করি শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য মায়ের সুস্বাস্থ্য ও যত্ন দরকার।

এজন্য দেশের ১১ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিককে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। ’ তিনি বলেন, ‘এটি অত্যন্ত সৌভাগ্যের বিষয় যে আমরা ব›ধুদের কাছ থেকে আমাদের তথ্য প্রযুক্তির কাজের ¯স্বীকৃতি পেয়েছি। এই ¯স্বীকৃতি আমাদের ইপ্সিত লক্ষ্য অর্জনের দিকে নিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা যোগাবে। এই দুটি অ্যাওয়ার্ড অর্জনে সজীব ওয়াজেদ জয়ের শিক্ষা, মেধা ও পরিশ্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বঙ্গবন্ধুতনয়া শেখ হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের সব কাজই ছিল নীরব।

তিনি ছিলেন রাজনীতি থেকে দূরে। ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার হিসাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ তথা দেশের সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়নেই তিনি সদা ব্যস্ত থেকেছেন। কিন্তু এই নীরব মানুষটিই গত ২৫ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের হিলটন হোটেলে জননেত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় অন্য আলোয় আবির্ভূত হলেন। সজীব ওয়াজেদ জয়ের এই অন্য আলো দেখে উদ্ভাসিত হয়েছেন সংবর্ধনা সভায় উপস্থিত হাজারো দর্শকশ্রোতা। জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে শেখ হাসিনার শান্তির দর্শন উপস্থাপনের পরিপ্রেক্ষিতে একজন দক্ষ রাজনীতিকের মত বিএনপির সমালোচনার জবাব দিলেন অত্যন্ত সুচারুরূপে,বং দক্ষতার সাথে।

সংবর্ধনা সভায় বিএনপির সমালোচনা নাকচ করে দিয়ে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি ঘটেছে। দেশের মানুষ অনেক শান্তিতে রয়েছেন। তবে যারা দুর্নীতিবাজ, চুরি ও সন্ত্রাসে লিপ্ত রয়েছে এবং যারা একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে তারা শান্তিতে নেই-এটি ঠিক। ’ জয় বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশের আপামর জনগণের সার্বিক কল্যাণে দিনরাত কাজ করে চলেছে। ’ সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিকল্পনা দ্রুত গতিতে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

যে গতিতে উন্নয়ন ঘটছে, তা কেউ কল্পনাও করতে পারেননি। এর সুফল হিসেবেই ‘সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড’ মিলেছে। ’ তিনি বলেন, ‘বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ইতিমধ্যেই বিদ্যুৎ গ্রিডে প্রায় ২২শ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ করেছে যা বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম। ’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রথমবারের মত দৈনিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ৫২শ’ মেগাওয়াট ছাড়িয়ে গেছে। দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে সরকার সারাদেশে বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

২৬টি নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে শুরু করেছে। আরো ৩৪টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের কাজ চলছে। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র আগামী বছরের মধ্যেই চালু হবে। ২০১২ সালের মধ্যে দেশের বিদ্যুৎ সেক্টর দেশের চাহিদার চেয়েও উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম হবে। ’ যানজটের কথা উল্লেখ করে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘দেশে এখন রয়েছে যানজট।

তবে বর্তমান সরকার যানজট নিরসনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে চলেছে। ইতিমধ্যেই ঢাকা শহরসহ সারাদেশে ব্রিজ, ওভারপাস, বাইপাস, উড়ালসেতু, হাইওয়ে সম্প্রসারণের কাজ যেভাবে শুরু করেছে সরকার। যানজট নিরসনে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ সুষ্ঠ্যভাবে সম্পাদন করতে পারলে যানজট সমস্যার দ্রুত নিষ্পত্তি হবে বলে আশা করছি। সংবর্ধনা সভায় বিরোধীদলের সমালোচনার জবাব সজীব ওয়াজেদ জয় যেভাবে দিলেন তাতে অনেকেই মনে করছেন মা জননেত্রী শেখ হাসিনা সজীব ওয়াজেদ জয়কে একজন সু-শিক্ষিত মানুষের পাশাপাশি একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ হিসাবেও গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। সজীব ওয়াজেদ জয়ের বক্তব্যের পর অনেকেই মন্তব্য করেন, “বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সজীব ওয়াজেদ জয় এখন পুরোপুরি তৈরি।

” একজন মাহাথীর মোহাম্মদ বদলে দিয়েছেন পুরো মালয়েশিয়াকে। মাহাথীর মোহাম্মদের মালয়েশিয়া আজ বিশ্বের বুকে মাথা উচুঁ করে দাড়িয়ে আছে অত্যন্ত মর্যাদার সাথে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছিল। সেই বঙ্গবন্ধুর কন্যা “ডটার অব পিস” নামে খ্যাত জননেত্রী শেখ হাসিনার ৬৫তম জন্মদিনে আমাদেরও আশাবাদ বাংলাদেশের একজন সজীব ওয়াজেদ জয় তার শিক্ষা, মেধা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে বদলে দেবেন বাংলাদেশকে। ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেই দিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন সজীব ওয়াজেদ জয়ের বলিষ্ঠ ও সু-শিক্ষিত নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি মর্যাদাশীল জাতি হিসাবে মাথা উঁচঁ করে দাঁড়াবে।

এমন অনেক কিছুই হবে কেউ ভাবেনি আগে। বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ! ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সু-শিক্ষিত নেতৃত্বে বদলে যাবে বাংলাদেশ । ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.