১০ হাজার কোটি ডলার মানে ৭০০ শত হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশের ৭টি সর্বোচ্চ জাতীয় বাজেটের সমান হল জয়ের ইজ্জতের দাম। আর সে কিনা ৩৫ কোটি টাকার চুরির প্রতিবাদ করল! এ জাতীয় তামাশা কর মামলা করার দায়ে আদালত কে সুয়োমাটা মামলা করা উচিত, জনগনকে বেইজ্জত করার অপরাধে। মানহানি মামলা অবশ্যই করবে, এটা তার অধিকার, তবে টাকার সংখ্যা নিয়ে একটু কান্ড জ্ঞfনের পরিচয়তো দিবে। শেখের পরিবারের ছাগলামীর ধরন দেখে মনে হয়, প্রতিটি ব্যক্তির নিকট কিছু ঘিলুগত সমস্যা আছে।
তার মা ইতিহাস তৈরী করে ১০টি ড. ডিগ্রী জোগাড় করল, এটা পৃথিবীর ইতিহাসে একটা রেকর্ড। তার নানা জনগনকে গনতন্ত্রের মূলো দেখিয়ে একচোখ কানা স্বৈরতন্ত্র চালু করেছিলেন ১ঘন্টার ব্যবধানে, এটাও একটা রেকর্ড। তার বাবা বউয়ের সাথে এক ঘরে থেকেও ১৮বছর বউয়ের সান্নিধ্য পাননি, আলাদা চৌকিতে থেকেছেন একজন বিশ্বস্থ সাধুর মত, এটাও একটা রেকর্ড। মামাদের কথা লিখে কলেরব না বাড়িয়ে জয়ের বেলায় বলা যায়, ৭০০শত হাজার কোটি টাকার, ক্ষমতাহীন, কপর্দকহীন, চাকুরীহীন ব্যক্তির আদালতি ইজ্জত, দুনিয়াতে এটাও একটা রেকর্ড। জানিনা এ পরিবার আরো কত রেকর্ড বানাবে কত ভাঙ্গবে।
খালেদা জিয়া সেদিন সাধে বলেননি বাংলাদেশকে হাসি ঠাট্টার প্রাত্র করে আর বেইজ্জতী করবেন না। আমাদের তো ভয় হয় ছেলের ইজ্জতের এত দাম হলে প্রধানমন্ত্রী মায়ের ইজ্জতের মূল্য কত হবে। ভাগ্যিস মতিউর রহমান রেন্টু মরেছিল, নতুবা পুরো দেশের ১৫ কোটি মানুষ ১ হাজার টাকা করে দিলেও তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হতনা। ওদিকে ড. তৌফিক-ই-এলাহীর মূল্য কেন হঠাৎ বাড়ল বুঝতে পারলাম না। যখন তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তাঁকে জেলে নিয়ে জেলের ভাত খাওয়াইয়া পাছায় গরম ডিম থেরাপী দিল।
তখন তাঁহার ইজ্জত কোথায় ছিল? কই জেলের ঘানি টেনে যখন মুক্ত দুনিয়ায বের হলেন তারপর থেকে কখনও শুনিনি তার মুখে সেই নির্যাতনের কথা, অন্তত একটি প্রতিবাদ। কত রাজনিতীবিদ এটার বিরুদ্ধে সোচ্চার হল, প্রতিবাদী হল, লিখালিখি হল শুধু তাঁর মূখ থেকে টু শব্দটিও বের হলনা! তার মানে ডাল মে কুচ কালা হ্যায়, ব্যাপারটি পুরো সত্য না হলেও একেবারে মিথ্যে ছিলনা তার নিরবতা কি তাই প্রমান করেনা?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।