যা বিশ্বাস করি না, তা লিখতে-বলতে চাই না, পারবোও না। কিন্তু যা বিশ্বাস করি, তা মুখ চেপে ধরলেও বলবো, কলম কেড়ে নিলেও লিখবো, মারলেও বলবো, কাটলেও বলবো, রক্তাক্ত করলেও বলবো। আমার রক্ত বরং ঝরিয়েই দাও, ওদের প্রতিটি বিন্দুর চিৎকার আরও প্রবল শূনতে পাবে। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর ‘গুরু’ গোলাম আযমের রায় ঘোষণার পর পরই হাসতে দেখা যায় তার ছেলে আব্দুল্লাহিল আমান আযমীকে। এর রায় শুনে হাসতে হাসতে বাবার কাছে গিয়ে আযমীকে বলতে শোনা যায়, 'সব ঠিক আছে, ফাঁসি হয়নি।
'
এ সময় আসামির আইনজীবীরাও দৌড়ে আসেন গোলাম আযমের কাঠগড়ার কাছে। সবার চোখে-মুখে স্বস্তি। ভীড়ের মধ্যেই তাদের বলতে শোনা যায়, 'যা হয়েছে ভালো হয়েছে, আপনারা ভীড় কমান। এখন উনাকে নিয়ে যাবে। '
এদিকে সর্বোচ্চ সাজাই গোলাম আযমের প্রাপ্য বলার পরও ফাঁসি না হওয়ায় কেঁদে ফেলেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ।
ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হওয়ার পর সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে তাকে কয়েকবার চোখ মুছতে দেখা গেছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।